Manu Kumar Jain: শাওমির (Xiaomi) গ্লোবাল ভাইস প্রেসিডেন্ট (Global Vice President) মনু কুমার জৈন (Manu Kumar jain) শাওমি গ্রুপ (Xiaomi Group) থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ট্যুইটারে নিজের একটি চিঠি পোস্ট করে তিনি একথা ঘোষণা করেছেন। ভারতে ২০১৪ সালে ডেবিউ করেছিল শাওমি সংস্থা। সেই সময় থেকেই এই প্রতিষ্ঠানের একজন উল্লেখযোগ্য স্তম্ভ ছিলেন তিনি। ভারতে শাওমির প্রোডাক্টের ব্যবসায়িক সাফল্যের পিছনেও তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। দীর্ঘ সময় ধরে ভারতের বাজারে ১ নম্বর স্মার্টফোন ব্র্যান্ডের স্থান অধিকার করে রয়েছে শাওমি সংস্থা। এর পিছনেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে মনু কুমার জৈনের। তবে এবার শাওমির সঙ্গে ৯ বছরের সম্পর্কের ইতি টানলেন সংস্থার গ্লোবাল ভাইস প্রেসিডেন্ট। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, দীর্ঘ সাড়ে সাত বছর মনু কুমার জৈন শাওমি সংস্থার ভারতীয় প্রধান ছিলেন। আর গত দেড় বছর ধরে সামলাচ্ছিলেন গ্লোবাল স্তরের দায়-দায়িত্ব। শোনা যাচ্ছে, ফোন এবং গ্যাজেটের বাইরে বেরিয়ে একদম নতুন কিছু নিয়ে স্টার্টআপ তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে মনু কুমার জৈনের। তবে ট্যুইটারে শেয়ার করা চিঠিতে তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন যে পরবর্তী পর্যায়ে কাজ শুরু করার আগে আপাতত কিছুদিন বিশ্রাম নেবেন তিনি। 


 






Gunjan Patidar resigns: বছরের শুরুতেই ধাক্কা খেল ফুড ডেলিভারি সংস্থা জোম্যাটো (Zomato)। সম্প্রতি জোম্যাটো লিমিটেড থেকে পদত্যাগ করেছেন সংস্থার সহ-প্রতিষ্ঠাতা (Co Founder) এবং চিফ টেকনোলজি অফিসার (CTO) গুঞ্জন পাতিদার। জোম্যাটো সংস্থার শুরু থেকেই এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। জোম্যাটোর প্রযুক্তি সংক্রান্ত যাবতীয় খুঁটিনাটি তৈরি করেছিলেন তিনি। বিগত ১০ বছর ধরে শুধু সংস্থায় যুক্তই থাকেননি, একটি টেকনোলজি টিমকে পরিচালনাও করেছেন। সবকিছুর সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই প্রযুক্তি টিমই এতদিন জোম্যাটোর ক্ষেত্রে যাবতীয় টেকনিক্যাল আপগ্রেড করেছে। বলা যায়, জোম্যাটো সংস্থাকে হাতে ধরে তৈরি করেছেন তিনি। এই সংস্থা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এবং তার প্রযুক্তিগত উন্নতির পিছনে গুঞ্জন পাতিদারের অবসান অনস্বীকার্য। নতুন বছরের শুরুতেই পদত্যাগ করেছেন তিনি। কিন্তু কেন আচমকা জোম্যাটো থেকে গুঞ্জন পাতিদার সরে গেলেন সেই বিষয়ে সুনিশ্চিত ভাবে কিছু জানা যায়নি। জোম্যাটো কর্তৃপক্ষের তরফেও গুঞ্জন পাতিদারের পদত্যাগ প্রসঙ্গে কোনও কারণ প্রকাশ্যে আনেনি। 


আরও পড়ুন- কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রভাব ভারতীয় স্টার্টআপেও, চাকরি খুইয়েছেন ২১ হাজার কর্মী, আরও ছাঁটাইয়ের আশঙ্কা