Phone Restarting Benefits All You Need To Know: মাঝে মাঝেই নানা কারণে ফোন রিস্টার্ট করার প্রয়োজন পড়ে। ফোন হ্যাং করে গেলে বা অ্যাপ ঠিকমতো কাজ না করলে রিস্টার্ট করার দরকার পড়ে। কিন্তু রিস্টার্টের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ওটুকুই। এর বাইরে সাধারণত ফোন রিস্টার্ট করা হয় না। তবে ফোনের জন্য এই সামান্য রিস্টার্টেরও বেশ কিছু উপকার আছে। নিয়মিত ফোন রিস্টার্ট করলে নানা ধরনের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। এই সমস্যাগুলির মধ্যে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি দুই ধরনের সমস্যাই রয়েছে। কী সমস্যা সেগুলি ? দেখে নেওয়া যাক বিশদে।
ফোন রিস্টার্ট করার যে যে সুবিধা
ফোনের নেটওয়ার্ক - মাঝে মাঝে ফোনের নেটওয়ার্ক নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়। এর ফলে ফোনে কথা বলতে যেমন সমস্যা হয়, তেমনই ইন্টারনেটে কাজ করতে অসুবিধা হয়। এই দুই সমস্যার সমাধান করতে পারে রিস্টার্ট। ফোন রিস্টার্ট করলে নতুন করে পুরো ব্যবস্থাটি চালু হয়। ফলে নেটওয়ার্ক পাওয়া আরও সহজ হয়।
মেমোরির সমস্যা - মেমোরি ফুল হয়ে গেলে ফোন কাজ করতে চায় না ঠিকমতো। এর স্পিড স্লো হয়ে যায়। অথবা ঘন ঘন হ্যাং করে যায়। কিন্তু নিয়মিত রিস্টার্ট করলে এই সমস্যার থেকে রেহাই মেলে। মেমোরি ক্লিন আপ করে দেয় রিস্টার্ট প্রক্রিয়াটি।
ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপের সমস্যা - ব্যাকগ্রাউন্ড রানিং অ্যাপ মাঝে মাঝেই ফোন স্লো করে দেয়। এই ধরনের অ্যাপগুলি ইন্টারনেট ব্যবহার করে কাজ করলে তো কথাই নেই। ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপের কারণে ফোনের সমস্যাকে দূর করে রিস্টার্টিং। রোজ নিয়ম মেনে ফোনের পাওয়ার অফ অন বা রিস্টার্ট করলে ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপগুলি আর ঝামেলা করে না।
ফোন হিটিং কমে - ফোন দ্রুত হিট হয়ে যাওয়ার সমস্যা অনেককেই পোয়াতে হয়। গরমকালে আবার এই সমস্যার বাড়বাড়ন্ত হয়। এর থেকে বাঁচতে হলে রিস্টার্টের অভ্যাস রাখা ভাল। নিয়মিত ফোন রিস্টার্ট করলে এই সমস্যা কম হয়।
ব্যাটারি লাইফ - ফোনের ব্যাটারি দ্রুত শেষ হয়ে যাচ্ছে। এই নিয়ে অনেকের অভিযোগ থাকে। কিন্তু সেই অভিযোগ অনেকটা কমে যদি ফোন নিয়মিত রিস্টার্ট করা যায়।
আপনার পছন্দের খবর এবার হোয়াটসঅ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে।
আরও পড়ুন - Whatsapp Controversy Explained : সত্যিই কি ভারত ছাড়তে চাইছে হোয়াটসঅ্যাপ? কী নিয়ে বিবাদের জের ? নেপথ্যে কী