একান্ন পীঠের অন্যতম দেবী ত্রিপুরেশ্বরীর মন্দির। কালীপুজো উপলক্ষ্যে মন্দিরে ভক্তের ঢল উদয়পুরের মাতারবাড়ির এই মন্দিরে। কথিত আছে, এখানে সতীর ডান পায়ের গোড়ালি পড়েছিল। ৫২২ বছরের পুরনো মন্দিরকে ঘিরে প্রতিবার দীপাবলি উত্সব ও মেলার আয়োজন করা হয়। ত্রিপুরার মহারাজা মহারাজা ধন্য মাণিক্য ১৫০১ সালে ত্রিপুরেশ্বরী মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে মন্দিরের প্রধান সেবায়েত গোমতীর জেলাশাসক। তবে পুজোর অর্ঘ্য থেকে আহুতি সব কিছুই হয়, রাজপরিবারের বর্তমান প্রতিনিধি প্রদ্যুৎকিশোর দেববর্মনের নামে।


আজ কালীপুজো। কলকাতা থেকে কামাখ্যা। বীরভূম থেকে বারাসাত। দিকে দিকে সাড়ম্বরে শক্তি আরাধনার আয়োজন। শারদোত্সবের পর ফের উত্সবের আমেজ। দুর্গাপুজোর মতো কালী পুজোতেও বিভিন্ন জায়গায় চমক দিচ্ছে থিম। যদিও বাধ সেধেছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং। আলোর উত্‍সবের মাঝেই নেমে এসেছে আশঙ্কার অন্ধকার। কিন্তু তাতে কী! মানুষের উত্সাহে ভাটা পড়েনি। কালো মেয়ের পায়ের তলায় আলোর নাচন দেখতে মণ্ডপ থেকে মন্দিরে ভিড় করেছেন দর্শনার্থীরা। সকাল থেকে দক্ষিণেশ্বর, কালীঘাট, তারাপীঠে মানুষের ঢল। একই ছবি অসমের নীলাচল পাহাড়ের কামাখ্যা মন্দিরে। 

কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথির গভীর রাতে যোগিনী পরিবৃতা হয়ে আবির্ভূতা হন মা কালী৷ জগতে কল্যাণ এবং শান্তি স্থাপনের জন্য ভক্তরা দেবীর আরাধনা করেন৷ তিনি অসুখ বিনাশিনী৷ মহা শক্তিধর শুম্ভ-নিশুম্ভের হাত থেকে ত্রিলোককে রক্ষা করতেই দেবীর সৃষ্টি৷ নরমুণ্ডই দেবীর অলঙ্কার৷ যুদ্ধে পরাজিত সেনাপতিদের মুণ্ডের মালা মা কালীর কণ্ঠের শোভা৷ বলা হয়, পঞ্চাশটি মুণ্ডের এই মালা আসলে জ্ঞানের প্রতীক৷ যে সেনাপতি তাঁর চুল ধরে অপমান করেছিল, তাঁর মুণ্ড দেবী হাতে ধরে থাকেন৷ মৃত সেনাপতিদের হাতের পাতা দেবী কোমরে ধারণ করেন৷ শাস্ত্রমতে এই করতলও জ্ঞানের প্রতীক৷ ভুল করে স্বামী মহাদেবের গায়ে পা তুলে ফেলায় লজ্জিতা রণে উন্মত্ত দেবী৷


দুর্যোগের আশঙ্কা নিয়েই আজ রাজ্যজুড়ে শক্তির আরাধনা। কলকাতা থেকে কামাখ্যা। বীরভূম থেকে বারাসাত। কালীপুজো উপলক্ষ্যে দিকে দিকে সাড়ম্বর আয়োজন। আলোর উৎসবে মাতোয়ারা তিলোত্তমা কলকাতাও। দুর্গাপুজোর মতোই কালীপুজোতেও থিমের হিড়িক। 


কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথির গভীর রাতে যোগিনী পরিবৃতা হয়ে আবির্ভূতা হন মা কালী৷ জগতে কল্যাণ এবং শান্তি স্থাপনের জন্য ভক্তরা দেবীর আরাধনা করেন৷ তিনি অসুখ বিনাশিনী৷ মহা শক্তিধর শুম্ভ-নিশুম্ভের হাত থেকে ত্রিলোককে রক্ষা করতেই দেবীর সৃষ্টি৷ নরমুণ্ডই দেবীর অলঙ্কার৷ যুদ্ধে পরাজিত সেনাপতিদের মুণ্ডের মালা মা কালীর কণ্ঠের শোভা৷ বলা হয়, পঞ্চাশটি মুণ্ডের এই মালা আসলে জ্ঞানের প্রতীক৷ যে সেনাপতি তাঁর চুল ধরে অপমান করেছিল, তাঁর মুণ্ড দেবী হাতে ধরে থাকেন৷ মৃত সেনাপতিদের হাতের পাতা দেবী কোমরে ধারণ করেন৷ শাস্ত্রমতে এই করতলও জ্ঞানের প্রতীক৷ ভুল করে স্বামী মহাদেবের গায়ে পা তুলে ফেলায় লজ্জিতা রণে উন্মত্ত দেবী৷