7:30 tay Saradin: একাধিক নালিশ নিয়ে কার্যত মুখ্যমন্ত্রীর তোপের মুখে পুরুলিয়ার সরকারি আধিকারিকরা ।Bangla News

Continues below advertisement

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে দায়ের মামলা খারিজ হাইকোর্টের। এই মুহূর্তে স্বতঃপ্রণোদিত পদক্ষেপের প্রয়োজন নেই, জানাল আদালত। অভিষেকের মন্তব্যে বিচারব্যবস্থা কলঙ্কিত হয়েছে বলে আদালত মনে করছে না। যদিও জন প্রতিনিধিদের বিচারব্যব্যস্থা নিয়ে এই ধরনের মন্তব্য থেকে বিরত থাকা উচিত।’ এই ধরনের প্রতিটি মন্তব্য নিয়ে ভাবনা-চিন্তা করলে, বিচারব্যবস্থা পরিচালনা মুশকিল হয়ে যাবে। প্রতিদিনই কেউ না কেউ, কিছু না কিছু বলছে, মন্তব্য বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যর।

‘বিচারব্যবস্থা নিয়ে কিছু বলেছিলাম, রাজ্যপাল বলছেন সীমা অতিক্রম করছেন। আমি বলেছিলাম ১ শতাংশ কেন্দ্রের কথা শুনে প্রটেক্ট করছে। বিচারব্যবস্থার ১ শতাংশ নিয়ে বললে, কে জবাব দিচ্ছে? রাজ্যপাল। তার মানে ঠিক জায়গায় ঢিল পড়েছে। এসএসসি-টেট, যা ইচ্ছে নিয়ে সিবিআই দাও, আমাদের কিছু যায় আসে না। শ্যামনগরে দলীয় সভায় বললেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)।

বিচারবিভাগকে নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) মন্তব্যের জের।‘ মুখ্যসচিবকে ৬ জুনের মধ্যে যা করণীয় তা করতে হবে’। ট্যুইট রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের। ‘ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ বিচারবিভাগের বিরুদ্ধে মন্তব্য করেছেন। এরমধ্যে আছে কুখ্যাত এসএসসি কেলেঙ্কারিও, যাকে কোনওভাবেই উপেক্ষা করা যায় না। সত্যি কথায় ব্যবস্থা নিলে ১০ হাজার বার বলব, বলেছিলেন অভিষেক। আপনি যেই হোন, আইন সবার থেকে বড়। এই সাংবিধানিক ধারণার সঙ্গে ওঁর মনোভাব খাপ খায় না’। ট্যুইটে মন্তব্য জগদীপ ধনকড়ের।

'বিজেপিতে যাওয়া আর, আর খাল কেটে কুমির আনা সমান। দরজা খুললে বিজেপি উঠে যাবে, আপনারা চাইছেন, তাই দরজা বন্ধ। আগামী দিনের লড়াইয়ে সবাই তাকিয়ে আছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে’ জনসভা থেকে বলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রসঙ্গে রাহুল সিনহা বলেন, ‘আসলে উনি বড় বড় অনেক কথা বলেছিলেন শ্যামনগরের সভায় অনেকে যোগদান করছেন। এখন দেখছেন যোগদানের ভাড়ারে আর কিচ্ছু নেই শূন্য। কিন্তু যখন কিছুই করতে পারেন নি তখন কর্মীদের সান্ত্বনা দিচ্ছেন এই সব প্রবাদ বাক্য বলে।' শ্যামনগরে দলীয় সভায় বললেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)।

সোমবার পুরুলিয়ায় (Purulia) ছিল মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক সভা। যত সময় এগোল, ততই যেন উত্তাপ বাড়ছিল সভায়। জেলায় ওঠা নানা অভিযোগ নিয়ে, নানা ভোগান্তির নালিশ নিয়ে কার্যত মুখ্যমন্ত্রীর (Chief Minister) তোপের মুখে পড়েছেন পুরুলিয়ার সরকারি আধিকারিকরা। বাদ যাননি পুরুলিয়ার জেলাশাসকও। কখনও কোনও প্রকল্পের কাজ বাকি থাকা নিয়ে তিরষ্কার। কখনও আবার ভূমি রাজস্ব (Land Revenue) দফতরের বিরুদ্ধে বেনিয়মের অভিযোগ। একের পর এক অভিযোগ তুলে এদিন জেলাশাসক-সহ জেলার আধিকারিকদের আগাগোড়া তুলোধনা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।  

Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram