Vaccine Agitation : সিঙ্গুর থেকে চন্দ্রকোণা, শান্তিপুর থেকে দেগঙ্গা, ভ্যাকসিনের আকাল ঘিরে বিক্ষোভ সর্বত্রই
অপ্রতুল ভ্যাকসিন (Vaccine)। যেটুকু মিলছে তার জন্য হুড়োহুড়ি (Vaccine Shortage)। ভ্যাকসিন নিতে গিয়ে রীতিমতো রক্ত ঝরাতে হচ্ছে। সোমবার এই নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায় সিঙ্গুর গ্রামীণ হাসপাতালে। সকাল ১০টায় ভ্যাকসিন সেন্টার খুলতেই ব্যাপক হুড়োহুড়ি শুরু হয়। পড়ে গিয়ে মাথা ফাটে এক বৃদ্ধার। শেষ পর্যন্ত ভ্যাকসিন সবাই পাননি। অব্যবস্থা দেখা যায় পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোণা (Chandrakona) গ্রামীণ হাসপাতালেও। শুধুমাত্র ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হচ্ছে এখানে। ভোর থেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন অনেকে। কিন্তু ভ্যাকসিন সেন্টার খুলতেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, ৪০ জনের বেশি টিকা দেওয়া যাবে না। তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়েন দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়ানো মানুষগুলো। ভ্যাকসিন নিয়ে অসন্তোষ দেখা দেয় নদিয়ার শান্তিপুরের (Santipur) হাসপাতালেও। ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ না পেয়ে বিক্ষোভ দেখান অনেকে। ভ্যাকসিনের অপ্রতুলতার জন্য লাইন দেখা যায় রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালেও। হয় বিক্ষোভও।
উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গাতেও ভ্যাকসিন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। লম্বা লাইন পড়ে দেগঙ্গার (Deganga) বিশ্বনাথপুর হাসপাতালে। অভিযোগ, মোবাইল ফোনে মেসেজ পেয়ে ভ্যাকসিন সেন্টারে এসে দেখা যায় ভ্যাকসিন সেন্টারে তালা ঝুলছে। পর্যাপ্ত যোগান না থাকায় এমনটা সমস্যা, দাবি জেলা স্বাস্থ্য দফতরের।