TMC vs BJP: তৃণমূল কোঅর্ডিনেটরের অনুগামীদের বিরুদ্ধে ট্যাংরায় বিজেপি নেতাকে মারধরের অভিযোগ
Continues below advertisement
ট্যাংরায় বিজেপি নেতাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল কোঅর্ডিনেটরের অনুগামীদের বিরুদ্ধে। পুলিশের বিরুদ্ধেও অভিযোগ না নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এদিকে পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, কোনও অভিযোগই জানানো হয়নি থানায়। হামলার অভিযোগ মানতে নারাজ তৃণমূলও।
প্রথমে কিল, চড়, বাঁশ দিয়ে মার। এরপর বন্দুকের বাঁট দিয়ে মাথায় আঘাত। বিজেপি নেতাকে এমনভাবেই মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। কাঠগড়ায় তৃণমূল। সোমবার রাতে এই ঘটনা ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কলকাতার ট্যাংরা এলাকা। আক্রান্ত রাজু চৌধুরী বিজেপির বেলেঘাটা দক্ষিণ মণ্ডলের সহ সভাপতি। তাঁর অভিযোগ, রাতে বাড়ি ফেরার সময় হামলা চালায় তৃণমূল নেতা তথা কলকাতা পুরসভার ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডের কোঅর্ডিনেটর জীবন সাহার অনুগামীরা। চলে বেধড়ক মারধর। আক্রান্ত বিজেপি নেতাকে রাতেই নীলরতন সরকার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।হামলার অভিযোগ পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল।
বিজেপির আরও অভিযোগ, থানায় ফোন করা সত্ত্বেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ। এদিকে ট্যাংরা থানার তরফে দাবি, এ সংক্রান্ত কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি।
এরই মধ্যে আক্রান্ত বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে উঠেছে অন্য অভিযোগও। স্থানীয় সূত্রে খবর, এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার নামে টাকা নেওয়া ও স্থানীয় ক্লাবের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে এই বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে। সেইসমস্ত কারণে হামলা কিনা, খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
প্রথমে কিল, চড়, বাঁশ দিয়ে মার। এরপর বন্দুকের বাঁট দিয়ে মাথায় আঘাত। বিজেপি নেতাকে এমনভাবেই মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। কাঠগড়ায় তৃণমূল। সোমবার রাতে এই ঘটনা ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কলকাতার ট্যাংরা এলাকা। আক্রান্ত রাজু চৌধুরী বিজেপির বেলেঘাটা দক্ষিণ মণ্ডলের সহ সভাপতি। তাঁর অভিযোগ, রাতে বাড়ি ফেরার সময় হামলা চালায় তৃণমূল নেতা তথা কলকাতা পুরসভার ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডের কোঅর্ডিনেটর জীবন সাহার অনুগামীরা। চলে বেধড়ক মারধর। আক্রান্ত বিজেপি নেতাকে রাতেই নীলরতন সরকার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।হামলার অভিযোগ পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল।
বিজেপির আরও অভিযোগ, থানায় ফোন করা সত্ত্বেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ। এদিকে ট্যাংরা থানার তরফে দাবি, এ সংক্রান্ত কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি।
এরই মধ্যে আক্রান্ত বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে উঠেছে অন্য অভিযোগও। স্থানীয় সূত্রে খবর, এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার নামে টাকা নেওয়া ও স্থানীয় ক্লাবের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে এই বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে। সেইসমস্ত কারণে হামলা কিনা, খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
Continues below advertisement