Fake Vaccination Camp: ভুয়ো ভ্য়াকসিনকাণ্ডে ৩ তদন্ত কমিটি গঠন রাজ্য সরকারের
আতঙ্ক, উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ। ভুয়ো ভ্য়াকসিনকাণ্ডে পর্দা ফাঁসের পর তীব্র সংশয়ে ভুগছেন গ্রাহকরা। তোলপাড় পড়ে গিয়েছে প্রশাসনের অন্দরে। এই পরিস্থিতিতে ভুয়ো ভ্য়াকসিনকাণ্ডের তদন্তে স্বাস্থ্য বিষয়ক ৩ কমিটি গঠন করল রাজ্য সরকার। পাশাপাশি কসবাকাণ্ডের পুনরাবৃত্তি এড়াতে রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবার টিকাকরণ ক্যাম্প করতে গেলে সবার আগে স্বাস্থ্য দফতরে নাম নথিভুক্ত করতে হবে।
কসবার (Kasba) ভুয়ো ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পের ঘটনার পর কড়া পদক্ষেপ স্বাস্থ্য দফতরের (State Health Department)। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা যাচ্ছে, টিকাকরণ করতে গেলে স্বাস্থ্য দফতরে তা নথিভুক্ত করতে হবে। সেখান থেকে নিতে হবে নির্দিষ্ট নথিভুক্তকরণ নম্বর। সেই নম্বর না থাকলে টিকাকরণ রেজিস্ট্রেশন হবে না। টিকা নিতে গেলে কোউইন (CoWIN) অ্যাপে রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক। এই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কীভাবে ব্যবস্থা এগোবে, তার গাইডলাইন আজ বা আগামীকাল প্রকাশ করা হবে বলে স্বাস্থ্যভবন সূত্রে খবর।
এদিকে, দেবাঞ্জন দেবের (Debanjan Deb) অফিসে কাজ করতেন তার দাদা কাঞ্চন দেব (Kanchan Deb)। এমনকি জেঠতুতো দাদা কাঞ্চন দেবকেও নিজের ভুয়ো পরিচয়ই দিয়েছিল দেবাঞ্জন। দেবাঞ্জনের পাশের চেম্বারেই বসতেন দাদা। “ভুয়ো ভ্যাকসিনের (Fake Vaccination) ব্যাপারে কিছুই জানি না”, দাবি ধৃত দেবাঞ্জনের আত্মীয়ের। তিনি বলেন, “আমাকে সরকারি চাকরি হিসেবেই চাকরি দেওয়া হয়েছিল। ভুয়ো ভ্যাকসিনেশনকাণ্ডের ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। আমাকে তো স্পুটনিক ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছিল। আমাকে কন্ট্রোলিং অফিসার হিসাবে চাকরি দেওয়া হয়েছিল অথচ কোনও ব্যাপারেই রাখা হত না। ওর সঙ্গে সবসময় শান্তনু মান্না এবং একজন ম্যাডামকে দেখা যেত।“