Fake Vaccination Camp In Kasba: কোভিশিল্ডের আড়ালে ভুয়ো ভ্য়াকসিনেশন ক্যাম্পে দেওয়া হত এনক্যাসিন ইঞ্জেকশন, তদন্তে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য

Continues below advertisement

কসবা দেবাঞ্জনের অফিস থেকে মিলল কোভিশিল্ডের ফেক লেভেল। দেবাঞ্জনের কম্পিউটারেও পাওয়া গেল ফেক লেভেল।  এনক্যাসিন-৫০০ ইঞ্জেকশনর ওপর লাগানো হত কোভিশিল্ডের লেভেল। ওষুধের দোকান থেকে কেনা হত এনক্যাসিন-৫০০ ইঞ্জেকশন। জয়েন্ট কমিশনার পরিচয় দিয়ে দোকান থেকে এনক্যাসিন কিনত দেবাঞ্জন। এমনটাই দাবি পুলিশের। কোভিশিল্ডের আড়ালে এনক্যাসিন-৫০০ ইঞ্জেকশন। 

দেবাঞ্জন দেবের আয়োজন করা ভুয়ো ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পে দেওয়া ভ্যাকসিনের কোন ব্যাচ নম্বর ছিল না। ভায়ালের উপরে ছিল একটি সবুজ স্টিকার। তার উপরে কোভিশিল্ড নাম লেখা ছিল। এছাড়াও ভায়ালের উপরে মিক্সড ভ্যাকসিন লেখা ছিল। অর্থাৎ পাউডার ও তরল মিশিয়ে এই ভ্যাকসিন তৈরি হয়েছে। বিসিজি ভ্যাকসিনে এই ধরনের মিক্সড ভায়াল ব্যবহার হয়। করোনাভাইরাসের জন্য এখনও কোন মিক্সড ভ্যাকসিন বাজারে আসেনি। করোনার ক্ষেত্রে একটি ভায়াল থেকে প্রায় ১০ জনকে টিকা দেওয়া সম্ভব। কিন্তু এই ভুয়ো ভ্যাকসিনের ভায়াল আকারে অনেকটাই ছোট।

ভুয়ো টিকাকরণ শিবির নিয়ে আজ অতীন ঘোষ (Atin Ghosh) বলেন, "ভ্যাকসিন নিতে গেলে পরিচয়পত্র দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করাতে হয়। রেজিস্ট্রেশন করালে মোবাইলে মেসেজ আসে। মেসেজ না আসা সত্ত্বেও কেউ কোনও অভিযোগ করেননি। রেজিস্ট্রেশন না করিয়ে কীসের ভিত্তিতে ভ্যাকসিন নিলেন গ্রহীতারা?" 

Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram