যৌনতার ঘাটতিই ধর্ষণের কারণ! অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মার্কন্ডেয় কাটজুর ফেসবুক পোস্ট ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে
Continues below advertisement
হাথরসকাণ্ডের রেশ কাটার আগেই সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মার্কন্ডেয় কাটজুর ফেসবুক পোস্ট ঘিরে বিতর্ক। তিনি লিখেছেন, বেকারত্বের যুগে পুরুষের পক্ষে বিয়ে করাটাই কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। যৌনতার ঘাটতি ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এহেন মন্তব্যের সমালোচনায় সরব বিভিন্ন মহল। যৌনতা পুরুষের স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। একজন পুরুষ বিয়ে করে সেই তাগিদ মেটায়। কিন্তু, এই বেকারত্বের যুগে পুরুষের পক্ষে বিয়ে করাটাই কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। যৌনতার এই ঘাটতি তাকে ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
এই বিতর্কিত মন্তব্য করেই থামেননি কাটজু! তিনি আরও লিখেছেন, একটা সময় বলা হতো, খাওয়াদাওয়ার পর পুরুষের পরবর্তী প্রয়োজনীয়তা যৌনতা। ভারতের মতো রক্ষণশীল সমাজে সাধারণত বিয়ের মাধ্যমেই একজন যৌন মিলন করতে পারে। কিন্তু, বেকারত্ব ব্যাপক হারে বাড়ার কারণে বৃহত্তর সংখ্যক যুবক যৌনতা থেকে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছে। একটা বয়সে পৌঁছনোর পর এটা তো স্বাভাবিক চাহিদা। সোশাল মিডিয়ায় পোস্টের শেষে তাঁর বক্তব্য, আমি আরও একবার একটা পরিষ্কার করে বলতে চাই, আমি ধর্ষণকে ন্যায়সঙ্গত করছি না, বরং এর নিন্দা করছি। কিন্তু, দেশের পরিস্থিতি, প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে বলছি এটা বাড়তে বাধ্য। তাই সত্যি যদি আমরা ধর্ষণ কমাতে চাই, এমন একটা সমাজ বা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে, যার মধ্য দিয়ে বেকারত্ব আর থাকবে না। বা থাকলেও খুব কম।
এই বিতর্কিত মন্তব্য করেই থামেননি কাটজু! তিনি আরও লিখেছেন, একটা সময় বলা হতো, খাওয়াদাওয়ার পর পুরুষের পরবর্তী প্রয়োজনীয়তা যৌনতা। ভারতের মতো রক্ষণশীল সমাজে সাধারণত বিয়ের মাধ্যমেই একজন যৌন মিলন করতে পারে। কিন্তু, বেকারত্ব ব্যাপক হারে বাড়ার কারণে বৃহত্তর সংখ্যক যুবক যৌনতা থেকে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছে। একটা বয়সে পৌঁছনোর পর এটা তো স্বাভাবিক চাহিদা। সোশাল মিডিয়ায় পোস্টের শেষে তাঁর বক্তব্য, আমি আরও একবার একটা পরিষ্কার করে বলতে চাই, আমি ধর্ষণকে ন্যায়সঙ্গত করছি না, বরং এর নিন্দা করছি। কিন্তু, দেশের পরিস্থিতি, প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে বলছি এটা বাড়তে বাধ্য। তাই সত্যি যদি আমরা ধর্ষণ কমাতে চাই, এমন একটা সমাজ বা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে, যার মধ্য দিয়ে বেকারত্ব আর থাকবে না। বা থাকলেও খুব কম।
Continues below advertisement