Abhishek Banerjee at Arambag: হিম্মত থাকলে মোদি সরকারের ৭ বছরের রিপোর্ট কার্ড প্রকাশ করুন, আক্রমণ অভিষেকের

Continues below advertisement
‘লকডাউনে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে তৃণমূল। দলের সাংসদ-বিধায়করা মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। রাজনৈতিক লড়াই লড়তে প্রস্তুত তৃণমূল। রাজনৈতিকভাবে বিরোধীদের হারাতে সক্ষম তৃণমূল। কেউ যদি ভাবে সন্ত্রাস ফিরিয়ে আনবে, তৃণমূল রুখবে। সিপিএমের হার্মাদরাই এখন বিজেপির জল্লাদ। রাজ্যের প্রত্যেক মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প। দিলীপ ঘোষরাও স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড করিয়ে রাখুন। বিপুল ভোটে জিতে ফিরবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপি নেতারা মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলবেন। স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড দেখিয়ে চিকিৎসা করাবেন বিজেপি নেতারা। লড়তে হলে পরিসংখ্যানের বিরুদ্ধে লড়াই করুন। তৃণমূল সরকার ১০ বছরের রিপোর্ট কার্ড প্রকাশ করেছে। হিম্মত থাকলে মোদি সরকারের ৭ বছরের রিপোর্ট কার্ড প্রকাশ করুন। ১০-০ গোলে হারাতে না পারলে রাজনীতির ময়দানে পা রাখব না। চিন ভারতীয় ভূখণ্ড দখল করে বসে আছে। আমরা চাই যোগ্য জবাব দিক ভারত। দুয়ারে সরকার প্রকল্পে প্রায় ৫০ লক্ষ মানুষ নাম নথিভুক্ত করেছেন। বিজেপি নোটবন্দি, এনআরসি, সিএএ-র নামে মানুষকে লাইনে দাঁড় করিয়েছে। মোদির জন্য সেই লাইন ছিল দম্ভের, মমতার এই লাইন ভালবাসার। নাড্ডাকে যেন সিগন্যালে না দাঁড়াতে হয়, চিঠি লিখেছেন দিলীপ। লকডাউনে কাজ হারানো মানুষের জন্য কখনও চিঠি লেখেননি। বাইরে থেকে এসে পাঁচতারা হোটেলে থাকছেন। গরিব মানুষের বাড়িতে খেয়ে নাটক করছেন। যারা বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙে তাদের ক্ষমা করা উচিত? যে দল বাংলা জানে না, তাদের যোগ্য জবাব দিতে হবে। বহিরাগতদের কড়ায়গণ্ডায় যোগ্য জবাব আমরা দিতে পারি। বিজেপি নেতারা বলছেন বাংলা গঠনে বাঙালির অবদান নেই। বাঁকুড়ায় গিয়ে ১৫০০ টাকা কেজি পোস্তর বড়া খাচ্ছেন অমিত শাহ। ১০ বছর আগে কোথায় ছিলেন অমিত শাহ? অমিত শাহ, জেপি নাড্ডা, বিজয়বর্গীয়রা বহিরাগত। দিলীপ শাহ গুন্ডা, নাম করে বলছি। যে কথায় কথায় হুমকি দেয় তাকে গুন্ডা ছাড়া কী বলব? নাড্ডার সফরে যা ঘটেছে তা সাধারণ মানুষের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। এই বিক্ষোভের দায় সরকারের নয়। লকডাউনের সময় কোথায় ছিলেন নাড্ডা? মানুষ জানে আসল বন্ধু কে। সিপিএম-কংগ্রেস-বিজেপি এক।’ আরামবাগের সভা থেকে আক্রমণ তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram