Cattle Smugglingl: সল্টলেকের পাশাপাশি বাড়ি মুর্শিদাবাদ ও দিল্লিতে, বিভিন্ন রাজ্যে অঢেল সম্পত্তির মালিক BSF officer Satish Kumar
BSF-Customs-র একাংশের সঙ্গে যোগসাজশের মাধ্যমে কীভাবে পাচারকারীদের হাতে পৌঁছোয় গরু? কীভাবে Cattle Smuggling করে কোটি কোটি টাকা মুনাফা পকেটে ঢোকে? কীভাবে সেই টাকা ভাগ হয়? তা নিয়ে তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে বলে CBI সূত্রে দাবি। গরু পাচারকাণ্ডে ধৃত BSF Commandant Satish Kumar প্রায় একশো কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ ইতিমধ্যেই মিলেছে বলে CBI সূত্রে দাবি। হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন, একশো কোটি! এই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির মালিক তিনি হলেন কীভাবে? অনেকে বলছেন, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে যেভাবে গরু পাচার চলে, তা শুনলে যে কারও চোখ কপালে উঠবে। গোয়েন্দা সূত্রে দাবি, তদন্তে জানা গেছে, প্রথমে পাচারের পথে লোক দেখানোর জন্য গরু বাজেয়াপ্ত করে BSF। কিন্তু, খাতায় কলমে সেই গরুগুলিকে বাছুর হিসেবে দেখানো হয়। অর্থাৎ গরুর ওজন ৫০০ কেজি হলে নথিতে তা ৫০ কেজি দেখানো হয়। এরপর নিয়ম অনুযায়ী, বাজেয়াপ্ত হওয়া গরুর নিলাম ডাকা হয়। ভিতর থেকে খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছে যায় পাচারকারীরা। নিলামে বাছুরের দামে অর্থাৎ প্রায় অর্ধেক দামে গরু কিনে নেয় তারা। তারপর সেই গরুই ৫০ হাজার থেকে দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত দামে ফের পাচার করে বাংলাদেশে।