West Bengal Election 2021: যৌথ আন্দোলন নিয়ে কথা, আসন সমঝোতা নিয়ে আলোচনা শুরুই করতে পারল না বাম-কংগ্রেস
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
01 Jan 1970 05:30 AM (IST)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App
কথা হল যৌথ আন্দোলন নিয়ে। কিন্তু আসন সমঝোতা নিয়ে আলোচনা শুরুই করতে পারল না বাম ও কংগ্রেস শিবির। সূত্রের খবর, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বৈঠকে না থাকায় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়নি। তবে আগামী সপ্তাহেই আসন রফার বিষয়টি নিয়ে বাম ও কংগ্রেসের বৈঠক হতে পারে।
ষোলো থেকে শিক্ষা নিয়ে একুশে তৎপরতা। জোট করে ভোটে লড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করার পর এবার বড় আকারের যৌথ আন্দোলনের মাধ্যমে জোটকে মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে উদ্যোগী হল বাম ও কংগ্রেস শিবির। ঠিক হয়েছে, জানুয়ারির ২৩, ২৬ ও ৩০ তারিখ যৌথ কর্মসূচিতে নামবে দু’পক্ষ।
কংগ্রেস সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, ‘ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম করতে হবে, কলকাতা নয়, সারা বাংলা জুড়ে আন্দোলনের রূপরেখা নিয়েছি, বড় আন্দোলন হবে, ২৩, ২৬, ৩০-এ কর্মসূচি আছে।’
বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু জানিয়েছেন, ‘ব্রিগেড সমাবেশ হবে যৌথভাবে, কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেত্বত্বকে চাই। মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে আমাদের, আন্দোলন করবে হবে, আসন নিয়ে কথা হয়নি, এটা যৌথ কর্মসূচির ব্যাপার।’
বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টে থেকে সন্ধে সাড়ে ৬টা অবধি রিপন স্ট্রিটে আরএসপি মুখপত্র ক্রান্তি প্রেসের অফিসে ২ ঘণ্টা আলোচনা করেন বাম ও কংগ্রেস নেতারা। যৌথ আন্দোলনের ব্যাপারে কথা হলেও, জোটের আসন রফা নিয়ে কিন্তু আলোচনা শুরুই করা যায়নি। এদিন বৈঠকে ছিলেন না প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। সে কারণেই আসন সমঝোতার বিষয়টি আলোচনার টেবিলে আনা যায়নি বলে বাম ও কংগ্রেস সূত্রে বলা হচ্ছে। তবে দুই শিবিরই চাইছে দ্রুত আসন সমঝোতা সেরে ফেলতে। আগামী সপ্তাহেই এ নিয়ে বৈঠক হতে পারে বলে সূত্রের খবর।
২০১৬-র বিধানসভা নির্বাচনে বাম ও কংগ্রেস আসন সমঝোতা করে ভোটে লড়ে ৭৭টি আসনে জয়ী হয়। যৌথভাবে জোট ৪০ শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছিল। কিন্তু ২০১৯-এ দফায় দফায় আলোচনার পরেও বাম-কংগ্রেসের সমঝোতার প্রক্রিয়া ভেস্তে যায়। বিজেপির উত্থানের নির্বাচনে এ রাজ্যে কংগ্রেস ২টি আসনে জিতলেও, বামেরা একটিতেও জিততে পারেনি। আলাদা লড়ে কংগ্রেস পায় প্রায় ৬ শতাংশ ভোট। আলাদা লড়ে কংগ্রেস পায় প্রায় ৬ শতাংশ ভোট। এই প্রেক্ষাপটে আগামী বিধানসভা ভোটের আগে বাম-কংগ্রেস জোটকে সক্রিয়ভাবে মাঠে নামিয়ে মানুষের কাছে বিকল্পের সন্ধান দিতে চাইছে বাম ও কংগ্রেস শিবির।
এদিকে, শুক্রবার কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যু নিয়ে কলকাতায় মিছিল করবে কংগ্রেস। বিধান ভবন থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত প্রতিবাদ মিছিলের নেতৃত্বে থাকবেন অধীর চৌধুরী ও প্রদীপ ভট্টাচার্য।
ষোলো থেকে শিক্ষা নিয়ে একুশে তৎপরতা। জোট করে ভোটে লড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করার পর এবার বড় আকারের যৌথ আন্দোলনের মাধ্যমে জোটকে মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে উদ্যোগী হল বাম ও কংগ্রেস শিবির। ঠিক হয়েছে, জানুয়ারির ২৩, ২৬ ও ৩০ তারিখ যৌথ কর্মসূচিতে নামবে দু’পক্ষ।
কংগ্রেস সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, ‘ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম করতে হবে, কলকাতা নয়, সারা বাংলা জুড়ে আন্দোলনের রূপরেখা নিয়েছি, বড় আন্দোলন হবে, ২৩, ২৬, ৩০-এ কর্মসূচি আছে।’
বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু জানিয়েছেন, ‘ব্রিগেড সমাবেশ হবে যৌথভাবে, কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেত্বত্বকে চাই। মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে আমাদের, আন্দোলন করবে হবে, আসন নিয়ে কথা হয়নি, এটা যৌথ কর্মসূচির ব্যাপার।’
বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টে থেকে সন্ধে সাড়ে ৬টা অবধি রিপন স্ট্রিটে আরএসপি মুখপত্র ক্রান্তি প্রেসের অফিসে ২ ঘণ্টা আলোচনা করেন বাম ও কংগ্রেস নেতারা। যৌথ আন্দোলনের ব্যাপারে কথা হলেও, জোটের আসন রফা নিয়ে কিন্তু আলোচনা শুরুই করা যায়নি। এদিন বৈঠকে ছিলেন না প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। সে কারণেই আসন সমঝোতার বিষয়টি আলোচনার টেবিলে আনা যায়নি বলে বাম ও কংগ্রেস সূত্রে বলা হচ্ছে। তবে দুই শিবিরই চাইছে দ্রুত আসন সমঝোতা সেরে ফেলতে। আগামী সপ্তাহেই এ নিয়ে বৈঠক হতে পারে বলে সূত্রের খবর।
২০১৬-র বিধানসভা নির্বাচনে বাম ও কংগ্রেস আসন সমঝোতা করে ভোটে লড়ে ৭৭টি আসনে জয়ী হয়। যৌথভাবে জোট ৪০ শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছিল। কিন্তু ২০১৯-এ দফায় দফায় আলোচনার পরেও বাম-কংগ্রেসের সমঝোতার প্রক্রিয়া ভেস্তে যায়। বিজেপির উত্থানের নির্বাচনে এ রাজ্যে কংগ্রেস ২টি আসনে জিতলেও, বামেরা একটিতেও জিততে পারেনি। আলাদা লড়ে কংগ্রেস পায় প্রায় ৬ শতাংশ ভোট। আলাদা লড়ে কংগ্রেস পায় প্রায় ৬ শতাংশ ভোট। এই প্রেক্ষাপটে আগামী বিধানসভা ভোটের আগে বাম-কংগ্রেস জোটকে সক্রিয়ভাবে মাঠে নামিয়ে মানুষের কাছে বিকল্পের সন্ধান দিতে চাইছে বাম ও কংগ্রেস শিবির।
এদিকে, শুক্রবার কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যু নিয়ে কলকাতায় মিছিল করবে কংগ্রেস। বিধান ভবন থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত প্রতিবাদ মিছিলের নেতৃত্বে থাকবেন অধীর চৌধুরী ও প্রদীপ ভট্টাচার্য।