Corona: কোলাঘাটের নার্সিংহোমে ৫ দিনে ৭ শিশুর শরীরে মিলল করোনা ভাইরাস
করোনায় দ্বিতীয় ঢেউয়ের (Corona Second Wave) রেশ কাটতে না কাটতে দেশে তৃতীয় ঢেউয়ের (Corona Third Wave) আশঙ্কা নিয়ে হাজির হয়েছে অতি সংক্রামক ডেল্টা প্লাস (Corona Delta Plus Variant) প্রজাতি। আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে শিশুদের নিয়ে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে দেশে মোট সংক্রমিতের ৫.৮% শিশু (Child affected Due to Corona)। এই উদ্বেগের তথ্য়ের মধ্য়ে পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) কোলাঘাটের (Kolaghat) এক নার্সিংহোমে মাত্র ৫ দিনে মোট ৭টি শিশুর শরীরে ধরা পড়েছে করোনা ভাইরাস (Corona Virus)। নার্সিংহোম সূত্রে খবর, ৭ দিন থেকে ১০ বছর বয়সী এই শিশুদের কোনও উপসর্গ ছিল না। এক এক শিশুদের এক একরকম সমস্যা ছিল। আক্রান্ত শিশুদের কারও বাড়ি পশ্চিম মেদিনীপুর, কারও ঝাড়গ্রাম, কারও আবার হাওড়ায়। সংক্রমিতদের কয়েকজনের অভিভাবকদের ইতিমধ্যেই করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। শিশুদের নিয়ে উদ্বেগও দিনে দিনে বাড়ছে।
ভুয়ো ভ্যাকসিনকাণ্ডে (Fake Vaccination Camp Scam) পুলিশের জালে দেবাঞ্জন দেবের (Debanjan Deb) আরও ২ সহযোগী। নাকতলার বাসিন্দা ধৃত কাঞ্চন দেব দেবাঞ্জনের খুড়তুতো দাদা। আরেক ধৃত শরফ পাত্র সংস্থার হয়ে ভুয়ো ভ্যাকসিন দিতেন বলে অভিযোগ।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে একটি সিকিওরিটি এজেন্সি থেকে দেহরক্ষী নেন দেবাঞ্জন দেব (Debanjan Deb)। সেই সময় তিনি ভুয়ো সরকারি নথি দেখিয়ে দাবি করেছিলেন রাজ্য সরকার তাঁকে দেহরক্ষী নিতে বলেছে। কসবার অফিসেও আসেন সিকিওরিটি এজেন্সির আধিকারিকরা। ২ মাস পর সিকিওরিটি এজেন্সির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেন দেবাঞ্জন। পুলিশ সূত্রে খবর, দেহরক্ষীকে রেখে দিয়েছিলেন তিনি।