Morning Headlines: মুক্তি পেলেন না ফিরহাদ-সুব্রত-মদন-শোভন, নিয়ে যাওয়া হল প্রেসিডেন্সি জেলে
নারদ মামলায় (Narada Scam Case) চার হেভিওয়েটের জামিন ঘিরে নাটকীয় মোড়। নিম্ন আদালতে জামিনের নির্দেশে স্থগিতাদেশ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। বুধবার মামলার ফের শুনানি। নিম্ন আদালতে জামিন পেলেও হাইকোর্টে স্থগিতাদেশ। মুক্তি পেলেন না ফিরহাদ (Firhad Hakim), সুব্রত (Subrata Mukherjee), মদন (Madan Mitra), শোভন চট্টোপাধ্যায় (Sovan Chatterjee)। চার হেভিওয়েটকে নিয়ে যাওয়া হল প্রেসিডেন্সি জেলে (Presidency jail)। সুব্রত, ফিরহাদ, মদন, শোভনকে গ্রেফতারির পর নিজাম প্যালেসের (Nizam Palace) সিবিআই দফতরে তৃণমূল কর্মীদের তাণ্ডব। মামলা অন্য রাজ্যে সরাতে হাইকোর্টে আর্জি সিবিআইয়ের (CBI)। শুনানি বুধবার। কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে বাড়ি থেকে তুলে নিজাল প্যালেসে চারজনকে গ্রেফতার সিবিআইয়ের। প্রতিবাদে সিবিআই অফিসে ৬ ঘণ্টা বসে রইলেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। আমাকেও গ্রেফতার করুন বলে চ্যালেঞ্জ। জেলায় জেলায় বিক্ষোভ। নারদকাণ্ডে কেন ছাড় মুকুল, শুভেন্দুকে? প্রশ্ন নারদ নিউজের সম্পাদক ম্যাথু স্যামুয়েলের (Mathew Samuel)। বিজেপি (BJP) নেতা বলে ছাড়। বাংলার প্রতি বিজেপির প্রতিহিংসা, আক্রমণ তৃণমূলের (TMC)। তদন্তে রাজনীতি নেই, পাল্টা বিজেপি। রাজ্যে নৈরাজ্য চলছে। নীরব পুলিশ-প্রশাসন। সাংবিধানিক বিধি ও আইনের শাসন না থাকলে কী অবস্থা তৈরি হয় বুঝতে পেরেছেন, ট্যুইট রাজ্যপালের (Jagdeep Dhankar)। নেপথ্যে ধনকড়ের ইন্ধন, অভিযোগ তৃণমূলের। সবাই আইন মেনে চলুন, ট্যুইট অভিষেকের (Abhishek Banerjee)। করোনা (Corona) মোকাবিলায় কেন্দ্রের অপদার্থতা আড়ালের চেষ্টা, গ্রেফতারি নিয়ে বিকাশের ভিন্ন সুর, অধীরও (Adhir Chowdhury) কার্যত তৃণমূলের পাশে। লকডাউনে (Lockdown) কড়াকড়ির মধ্যেই একদিনে করোনায় মৃত্যু ১৫০ ছুঁইছুঁই। একদিনে আক্রান্ত ১৯ হাজারের ওপরে। দৈনিক সংক্রমণে শীর্ষে উত্তর ২৪ পরগনা। করোনা চিকিৎসা পরিষেবা ও বিল সংক্রান্ত একাধিক অভিযোগ, কলকাতার দুই নার্সিংহোম ও একটি বেসরকারি হাসপাতালে রোগী ভর্তি বন্ধের নির্দেশ স্বাস্থ্য কমিশনের।