স্বাস্থ্যকর খাবারের প্লেট তখনই, যদি তাতে থাকে প্রচুর সবজি। প্লেটের অর্ধেক যেন ভর্তি থাকে সবজি দিয়ে। ব্রকলি, মটর বা শাক খেলে শরীর ভাল থাকবে।

দিনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুষম জলখাবার। তাতে যেন প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং কিছু কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট থাকে।

কখনওই খালি পেটে থাকবেন না। কারণ তাতে পরে অনেকটা খেয়ে ফেলার প্রবণতা বাড়ে। খাবারে যেন ক্যালরি থাকে।

কী খাচ্ছেন, কেন খাচ্ছেন জেনে নিন। কোনও আইটেম কী দিয়ে কীভাবে তৈরি হয়েছে জেনে নিয়ে তবেই খান।

যখন মুদির দোকানে যাবেন তখন একটা তালিকা তৈরি রাখুন। প্ল্যান না থাকার জন্যই টাটকা গোটা সবজি না কিনে প্যাকেজড খাবার কেনার ঝোঁক বেশি হয় আমাদের।

প্রসেসড খাবার গ্রহণের পরিমাণ কমিয়ে দিতে হবে। কারণ প্রিজারভেটিভ দেওয়া থাকলে তা খাবারে বাড়তি ফ্যাট, শর্করা ও সোডিয়ামের পরিমাণ নিয়ে আসে।

চা-কফিতে চিনি বন্ধ ও নুনের কৌটো বাদ দেওয়া বন্ধ দিয়ে শুরু হোক। কিন্তু ধীরে ধীরে সোডিয়াম, শর্করা বাদ দিতে হবে।

শরীরে ক্যালরি প্রয়োজন কিন্তু তা অতিরিক্ত হওয়া উচিত না। ক্যালরি ভরা কুকি, স্ন্যাক্স ইত্যাদি খেতে থাকলে তা শরীরের জন্য একেবারেই ভাল না।

কার্বোহাইড্রেটের কথা হলে, ব্রাউনই ভাল। গম, ব্রাউন রাইস, ওটমিলের মতো খাদ্যশস্য রাখুন খাবারে। এতে পুষ্টি ও ফাইবার বেশি থাকে।

সব নিয়ম মানার সঙ্গে একটা কথা মাথায় রাখবেন, যাই খাবেন মন ভাল করে খাবেন। 'ডায়েট' ভুলে ভাল মনে খাওয়া দাওয়া করেন।