প্রথমত হালকা শাড়ি বাছুন, যেমন জর্জেট, শিফন বা ক্রেপ। এগুলো বেশি ভাল করে পরা যায়। চেহারা অনেকটা রোগা দেখায়। গাঢ় ও একরঙা কাপড়ের স্লিমিং এফেক্ট থাকে। গাঢ় নীল, কালো বা যে কোনও গাঢ় রঙের শাড়ি বাছুন। যেকোনও লম্বা প্যাটার্ন বা স্ট্রাইপ শরীরের উচ্চতাকে স্পষ্ট করে। যার ফলে অনেকটা রোগা ও লম্বা দেখায়। শাড়িতে অনেক ভারী কাজ এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। এমন শাড়ি যেটা দেখেই ভারী মনে হচ্ছে তা বাদ দেওয়া ভাল। কোমরে খানিকটা উঁচু করে শাড়ি পরুন যার ফলে লম্বা পা ও সরু কোমরের একটা ভিস্যুয়াল ইলিউশন তৈরি হয়। সরু পাড় বা একেবারেই পাড় ছাড়া শাড়িও আপনাকে রোগা অ্যাপিয়ারেন্স দিতে পারে। শাড়িই সব নয়। সেই সঙ্গে খুব সুন্দর ফিটিং সমেত ব্লাউজও প্রয়োজন। এরা একে অপরের পরিপূরক। শাড়ি পরাও খুব নিখুঁত হওয়া প্রয়োজন। সুন্দর করে প্লিট করে ভালভাবে পরতে হবে শাড়ি যাতে কোমরের দিকে অনেকটা কাপড় জমে না থাকে। ভারী পেটিকোট এড়িয়ে যাওয়া ভাল। হালকা ওজনের, শেপওয়্যার পরতে পারেন যাতে শাড়ির ওজন এড়িয়ে যাওয়া যায়। শাড়ির সঙ্গে পায়ে রাখুন হিল জুতো। ফলে গোটা লুকের উচ্চতা বাড়লে রোগা লাগবে।