২০১১ বিশ্বকাপের ১১ বছর ২০১১ বিশ্বকাপের কথা উঠলেই যে ক্রিকেটারের নাম সবার আগে মনে আসে, তিনি ভারতীয় দলের প্রাক্তন অলরাউন্ডার যুবরাজ সিংহ। সেবারের বিশ্বকাপের সেরা খেলোয়াড় হন যুবরাজ। তাঁর অসাধারণ পারফরম্যান্স ভারতীয় দলকে দ্বিতীয়বার ওডিআই বিশ্বকাপ জিততে সাহায্য করেছিল। ছবি সৌজন্যে https://www.instagram.com/yuvisofficial/

২০১১ বিশ্বকাপের ১১ বছর ২০১১ বিশ্বকাপে ৩৬২ রান করার পাশাপাশি ১৫ উইকেট নেন যুবরাজ। ফাইনালে তিনি ২ উইকেট নেওয়ার পাশাপাশি ২১ রানে অপরাজিত থাকেন। ছবি সৌজন্যে https://www.instagram.com/yuvisofficial/

২০১১ বিশ্বকাপের ১১ বছর আজ বিশ্বকাপ জয়ের ১১ বছর পূর্তিতে ইনস্টাগ্রাম পোস্টে সচিন তেন্ডুলকরের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে যুবরাজ লিখেছেন, ‘এটা শুধু বিশ্বকাপ জয়ই ছিল না, ১০০ কোটি ভারতীয়র স্বপ্নপূরণ হয়েছিল। এই দলের অংশ হতে পেরে আমি গর্বিত। এই দল দেশ ও বিশেষ একজন ব্যক্তি সচিন তেন্ডুলকরের জন্য বিশ্বকাপ জিততে চেয়েছিল। ত্রিবর্ণরঞ্জিত পোশাক পরা এবং দেশকে চ্যাম্পিয়ন করার মতো গর্ব আর কিছুতে হয় না।’ ছবি সৌজন্যে https://www.instagram.com/yuvisofficial/

২০১১ বিশ্বকাপের ১১ বছর ১৯৮৩ সালে কপিল দেবের নেতৃত্বে প্রথমবার ওডিআই বিশ্বকাপ জেতার পর দীর্ঘদিন অপেক্ষা করতে হয় ভারতকে। ২০১১ সালের ২ এপ্রিল ধোনির ছক্কা ভারতের ক্রিকেটপ্রেমীদের স্বপ্নপূরণ করে। ২৮ বছর পর ফের বিশ্বকাপ জেতে ভারতীয় দল। ছবি সৌজন্যে https://www.instagram.com/yuvisofficial/

২০১১ বিশ্বকাপের ১১ বছর ২০১১ বিশ্বকাপ ফাইনালে প্রথমে ব্যাটিং করতে নেমে ৬ উইকেটে ২৭৪ রান করে শ্রীলঙ্কা। ৪ উইকেট হারিয়ে সেই রান টপকে যায় ভারত। তিন নম্বরে নামা গৌতম গম্ভীর ৯৭ রান করেন। ৫ নম্বরে নামা ধোনি ৯১ রানে অপরাজিত থাকেন। ছবি সৌজন্যে https://www.instagram.com/yuvisofficial/

২০১১ বিশ্বকাপের ১১ বছর ৭৯ বলে ৯১ রান করে অপরাজিত থাকেন ধোনি। এই অসাধারণ ইনিংসের জন্য তিনি ফাইনালের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। ব্যাটিং অর্ডারে উপরের দিকে উঠে এসে চাপের মুহূর্তে অসাধারণ পারফরম্যান্স দেখান ধোনি। ছবি সৌজন্যে https://www.instagram.com/yuvisofficial/

২০১১ বিশ্বকাপের ১১ বছর বড় রান তাড়া করতে নেমে ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই বীরেন্দ্র সহবাগের উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় ভারত। অপর ওপেনার সচিনও বেশিক্ষণ ক্রিজে টিকে থাকতে পারেননি। তিনি ১৮ রান করে ফিরে যান। ৩১ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় ভারতীয় দল। ছবি সৌজন্যে https://www.instagram.com/yuvisofficial/

২০১১ বিশ্বকাপের ১১ বছর তিন নম্বরে নামা গম্ভীরের অসাধারণ ইনিংসের সৌজন্যে ঘুরে দাঁড়ায় ভারত। অল্পের জন্য শতরান হারান গম্ভীর। বিরাট কোহলি করেন ৩৫ রান। এরপর ধোনি-যুবরাজ ম্যাচ জেতান ভারতকে। ছবি সৌজন্যে https://www.instagram.com/yuvisofficial/

২০১১ বিশ্বকাপের ১১ বছর ভারতীয় দল বিশ্বকাপ জেতার পর সচিনকে কাঁধে তুলে নেন বিরাট। সচিনকে সামনে রেখেই গোটা মাঠ প্রদক্ষিণ করেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা। ২০০৭ সালে টি-২০ বিশ্বকাপ খেলেননি সচিন। তিনি ২০১১ সালেই প্রথমবার বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পান। ছবি সৌজন্যে https://www.instagram.com/yuvisofficial/

২০১১ বিশ্বকাপের ১১ বছর ধোনির নেতৃত্বে ২০০৭ সালে প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয় ভারতীয় দল। এরপর দেশকে দ্বিতীয়বার ওডিআই বিশ্বকাপ জেতান ধোনি। দু’টি বিশ্বকাপেই অসাধারণ পারফরম্যান্স দেখান যুবরাজ। ছবি সৌজন্যে https://www.instagram.com/yuvisofficial/