শরীরে জলের চাহিদা মেটাতে শশা কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

প্রতিদিন শরীরে যে সমস্ত ভিটামিনের প্রয়োজন যেমন ভিটামিন এ, বি ও সি থাকায় শশা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধেও শশা উপকারী। শশা এই সমস্যা প্রতিরোধ করে।

শশায় থাকা বিশেষ উপাদান রক্তের কোলেস্টরলের মাত্রা কমায়।

নিয়মিত শশা খেলে ইউরিনারি, ব্লাডার, লিভার ও প্যানক্রিয়াসের সমস্যার সমাধান হয়।

শশায় আছে প্রচুর ভিটামিন সি, ম্যাগনিসিয়াম, সিলিকা, পটাসিয়াম ও ফাইবার।

কাঁচা শশা চিবিয়ে খেলে ভাল হজম হয়। এরেপসিন নামক অ্যানজাইমের জন্য দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

শশায় প্রচুর পরিমাণে সিলিকা থাকে। গাজরের রসের সঙ্গে শশা রস মিশিয়ে খেলে দেহের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে।

চোখের যত্নে শশার গুরুত্ব রয়েছে। শশা গোল করে কেটে চোখের পাতার ওপর রাখলে চোখের পাতায় জমে থাকা ময়লা চলে যায়।