রসুন রক্তে উপস্থিত শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে রসুন। রসুনে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্ত পরিশুদ্ধ রাখতে সাহায্য করে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এক কোয়া রসুন ঠান্ডা লাগার প্রকোপ কমাতে সাহায্য করে। ত্বকের সমস্যাতেও উপকারী রসুন। এতে অ্যান্টি ভাইরাল এবং অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান রয়েছে শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে রসুন। এতে উপস্থিত সালফার অরগ্যান ড্যামেজ রোধ করে। অ্যালঝাইমারস ডিসিজ এবং ডিমেনশিয়ার মতো রোগের হাত থেকেও বাঁচাতে সহায়ক রসুন। রসুনে উপস্থিত অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ‘সেল ড্যামেজ এবং বয়সের ছাপ পড়ার হাত থেকে বাঁচায়। কাঁচা রসুন খেলে ফ্লু তাড়াতাড়ি সেরে যায়। এটি ইমিউন সিস্টেমের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। রসুনের মধ্যে পাওয়া যায় ক্যালসিয়াম‚ কপার‚ পটাশিয়াম‚ ফসফরাস‚ আয়রন এবং ভিটামিনB1 নিয়মিত রসুন খেলে খারাপ কোলেস্টেরল প্রায় ১০–১৫ শতাংশ কমে।