ওজন কমাতে সহায়ক গোলাপ। প্রতিদিন গোলাপের পাপড়ি ফুটিয়ে সেই চা পান করতে পারেন। মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক গোলাপ। শরীরের অবাঞ্চিত তাপ দূর করতে গোলাপের পাপড়ি ও চিনি দিয়ে হার্বাল চা তৈরি করে খেতে পারেন। রূপচর্চায় কাজে গোলাপের ব্যবহার বহুল প্রচলিত। মধু ও গোলাপজল মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বকের অনেক সমস্যার সমাধান হয়। হজমের সমস্যা, হার্টের স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে গোলাপ ফুলের চা। গোলাপের পাপড়িতে যেসব ফাইবার থাকে সে গুলো হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। অনিদ্রা ও পর্যাপ্ত বিশ্রামের অভাবে ক্লান্তি দেখা দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে গোলাপের পাপড়ি এবং নির্যাস খুব কার্যকর। শুকনো গুঁড়ো করা গোলাপের পাপড়ি অল্প জলে মিশিয়ে ক্ষতস্থানে ব্যবহার করলে ক্ষতস্থান দ্রুত ভাল হয় বলে জানিয়েছেন অনেকে। গলা ব্যথা অথবা অতিরিক্ত কাশি কমাতে চাইতে শুকনো গোলাপের পাপড়ি জলে ফুটিয়ে ছেঁকে সেই জলে গার্গল করলে আরাম মিলবে। গোলাপের চা ঠান্ডাজনিত সমস্যা ও কাশির প্রাদুর্ভাব কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। উল্লেখিত সমস্ত তথ্য প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।