গরম বা ঠান্ডা উভয় প্রকার দুধেই পুষ্টিগুণ

একজন ব্যক্তি কীভাবে কার্যকারিতা বেশি পাবেন, তা সম্পূর্ণভাবে তার স্বাস্থ্যের অবস্থার ওপর নির্ভর করে।

গরম দুধ খুব তাড়াতাড়ি হজম হয়। এ কারণে ছোটদের গরম দুধ দেওয়াই ভাল।

যাদের বদহজমের সমস্যা রয়েছে, তারা গরম দুধের পরিবর্তে ঠান্ডা দুধেই বেশি উপকার পাবেন।

গরম দুধে ল্যাক্টোজের পরিমাণ কম থাকে। দুধ থেকে তৈরি খাবার যাদের হজম হয় না, তাদের ক্ষেত্রে ঠান্ডা দুধ এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে রাতে ঘুমানোর আগে প্রতিদিন গরম দুধ পান করা যেতে পারেন।

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে ঠান্ডা দুধে ইসবগুল মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

ঠান্ডা দুধে প্রচুর পরিমাণে ইলেকট্রোলাইট থাকে। এটি ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে কাজ করে।

ঠান্ডা দুধ স্থূলতা কমায়। এতে থাকা ক্যালসিয়াম শরীরের বিপাক প্রক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়, এতে ক্যালরি খরচ হয় বেশি।