চুলের যত্ব যদি ঘরোয়া পদ্ধতিতে নিতে চান তাহলে টক দইয়ের থেকে ভাল উপকরণ খুব কমই আছে।

দুধজাত দ্রব্য, তার ওপর এতে থাকে উদ্ভিজ অ্যাসিড। ক্যালসিয়াম, প্রোটিনের সমাহার দইয়ে থাকে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন এ।

ফলে দই খাওয়া যেমন স্বাস্থ্যকর, তেমনই স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুলের জন্যও ব্যবহার করতে পারেন দই। কী কী ফল মিলবে?

স্ক্যাল্পের শুকনো চামড়া থেকে খুশকির সমস্যা প্রায় সকলেরই থাকে। বলা হয় দই প্রাকৃতিকভাবে খুশকি দূর করতে সাহায্য করে।

স্ক্যাল্প স্বাস্থ্যবান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চুলের বৃদ্ধিও স্বাভাবিক হতে হবে। দইয়ে চুলে বৃদ্ধিও ত্বরান্বিত হয়।

চুল রুক্ষশুষ্ক হয়ে থাকে? এক্ষেত্রেও অব্যর্থ ওষুধ দই। চুলের আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে দই।

তবে চুলে দই দেওয়ার আগে কিছু জিনিস মাথায় রাখা ভাল।

আপনার দইয়ে বা দুধজাত দ্রব্যে অ্যালার্জি আছে কি না দেখে নেওয়া ভাল। নয়তো পরে সমস্যা হতে পারে।

দই দেওয়ার পর চুল ও স্ক্যাল্প চিপচিপে হয়ে যায়। ভাল করে না ধুলে তা রয়ে যায়।

চুলে দই মাখলে যে গন্ধ বের হয় তা অনেকেরই পছন্দ হয় না। সেটাও মাথায় রাখা প্রয়োজনীয়।