ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। সপ্তমীতে পুরোদমে পুজোর মুডে জার্মানির স্টুটগার্টও।

উৎসবের দিনে স্টুটগার্ট আর বাংলা যেন মিলেমিশে একাকার।

স্টুটগার্টের প্রথম পুজো হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এই পুজো। মূল উদ্যোক্তা স্টুটগার্টের গঙ্গোপাধ্যায় পরিবার।

১৯৯৫ সালে কুমোরটুলি থেকে নিয়ে যাওয়া হয় প্রতিমা। এখনও সেই প্রতিমাকেই আরাধনা করা হয়।

সাবেকীয়ানাকে মাথায় রেখেই সাজানো হয় প্রতিমা। পুজোর ৫ দিন থাকে নানারকম ভোগের আয়োজন।

পুজো মানেই মাতৃ আরাধনার পাশাপাশি খাওয়া দাওয়াও রয়েছে। মা দুর্গাকে ভোগ দেওয়া হবে বাড়িতে তৈরি মিষ্টি, লুচি, পোলাও দিয়ে।

এই দুর্গাপুজোর সূচনা করেন স্টুটগার্ট নিবাসী তুষার কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়।

এরপর এই পুজোর দায়িত্বে তাঁর ছেলে তিমির কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়।

করোনার জন্য দুবছর পুজোর পৌরহিত্য করেছেন তাঁর ছেলে তিমির গঙ্গোপাধ্যায়।

এই পুজো পদার্পণ করছে ২৮ তম বর্ষে। গতকাল থেকেই মহা সমারোহে দেবীর আরোধনা শুরু হয়েছে। নিয়ম মেনে ৫ই অক্টোবর পুজো হবে প্রবাসে।