গোকুলাষ্টমী, অষ্টমী রোহিনী এবং শ্রীকৃষ্ণ জয়ন্তী নামেও উদযাপন করা হয়
দুষ্টের দমন এবং শিষ্টের পালনের জন্যই ভগবান শ্রী বিষ্ণুর মানুষরূপে মর্ত্যলোকে আবির্ভাব
কেউ সারাদিন তো কেউ রাতেও উপবাস করেন
পুজোর পাশাপাশি শ্রীকৃষ্ণের জীবনের নানা ঘটনার কথা শোনানো হয়
বর্ষণমুখর রাতে মামা কংসের কারাগারে জন্ম হয় ভগবান শ্রীকৃষ্ণের
বাবা বাসুদেব তাকে সেই রাতেই নন্দরাজার মন্দিরে রেখে আসেন
জন্মস্থান বৃন্দাবন এবং মথুরাতে বিশেষভাবে পালিত হয়