পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ কুমড়ো সুপার ফুডের তালিকায় পড়ে। যদিও কুমড়োর বিজের জনপ্রিয়তা নতুন নয়। বহু বছর ধরেই এই বীজ ব্যবহার করা হচ্ছে।
কিডনিতে পাথর জমা, মূত্রথলি, মূত্রাশয় সংক্রমণ এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
কুমড়োর বীজে রয়েছে ভিটামিন B1, B2, B3, B5, B6, B9, C, E, এবং K। তাই এই বীজ ডায়েটে যোগ করা যেতেই পারে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কুমড়োর বীজ স্তন এবং পাকস্থলির ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পারে। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
কুমড়োর বীজে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। কুমড়োর বীজ রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।
কুমড়োর বীজে রয়েছে অ্যামিনো অ্যাসিড যা ঘুমের উন্নতি ঘটাতে পারে। এই বীজে ট্রিপটোফ্যান, জিঙ্ক এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে।
ঘুমের উন্নতির জন্য প্রতিদিন রাতে ঘুমের আগে ১ গ্রাম কুমড়োর বীজ খাওয়া যেতে পারে।
রক্তচাপ, রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ, হার্ট এবং হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ম্যাগনেসিয়ামের পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকা অপরিহার্য। কুমড়োর বীজ হাড় ভাঙার আশঙ্কাও কমিয়ে দেয়।
কীভাবে খাবেন কুমড়োর বীজ? স্মুদি বানানোর পর তার উপরে ছড়িয়ে দেওয়া যায় কুমড়ো বীজ। দইয়ের সঙ্গে মিশিয়েও খাওয়া যায়।
স্যালাডেও মিশিয়েও খেতে পারে। কুকিজ়ের সঙ্গে কুমড়ো বীজ মিশিয়ে বেক করতে পারেন।