মাখন প্রায় ৮০% চর্বি, এবং বাকি বেশিরভাগ জল। এটি মূলত দুধের চর্বিযুক্ত অংশ । তাই অনেক সময়ই অতিরিক্ত মাখন খেলে ক্ষতিই হতে পারে।

অত্যধিক মাখন খাওয়ার ফলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এর থেকে হার্টের সমস্যা, টাইপ টু ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

তবে মাখন এক্কেবারে খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দেওয়ার যুক্তি নেই। পি নাট বাটার আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে।

পরিমিত পরিমাণে মাখন খেলে স্থূলতা, ডায়াবেটিস এবং হার্টের সমস্যার ঝুঁকি কমই থাকে বলে দাবি পুষ্টিবিদদের একাংশের।

এক টেবিল চামচ পিনাট বাটারে ১০০ ক্যালোরি থাকে। দৈনিক যদি এটুকু মাখন খাওয়া হয় শরীরের ওজন বৃদ্ধি হয় না।

মাখন ভিটামিন সমৃদ্ধ। এতে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি ও ভিটামিন ই থাকে । এতে থাকা কে২ ভিটামিন প্রোস্টেট ক্যান্সার, হাড় ভাঙ্গা এবং করোনারি হার্ট অসুখের ঝুঁকি কমায়।

এতে থাকে বিটা ক্যারোটিন। যা চোখের জন্য ভাল। তাই খাবারে অল্পবিস্তর মাখন রাখা যেতেই পারে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করছেন যাঁরা, মাখন খেলে ক্যালোরি কাউন্ট হঠাৎ করে বেড়ে যায়। যারা ডায়েটে রয়েছেন তারা খাদ্যতালিকায় পিনাট বাটার রাখতে পারেন।

মাখন এর মধ্যে রয়েছে এমন এক ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড যেগুলি আমাদের হজম শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।

ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।