জলের পরিমাণ বেশি থাকায় গরমে শরীরে প্রয়োজনীয় জলের জোগান দিতে পারে শসা।
খাওয়ার পাশাপাশি নানাভাবে ব্যবহার করা যায় অতি পরিচিত এই ফল।
তা ত্বক আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। শসায় ভিটামিন ও ফলিক অ্যাসিডের উপস্থিতি রয়েছে।
গরমকালে এই সমস্যা আরও বেশি হতে পারে। এর থেকে মুক্তি দিতে পারে শসা।
সেখান থেকে ব্রণ বা ফুসকুড়ি হয়ে থাকে।
নিয়মিত মুখে শসার টুকরো দিয়ে ঘষলে অতিরিক্ত তেল ও ময়লা সাফ হয়ে যায়।
মুখ ফুলে যায়, চোখের তলায় কালি পড়ে। মুখের ত্বকের জেল্লা ও উজ্জ্বলভাব কমে যায়।
টানা বেশ কিছুদিন এমন করলে চোখের তলার কালি কমে যায়।
এইভাবে শসা কেটে তা দিয়ে মুখে-ঘাড়ে ঘষে নেওয়া যায়।
প্যাক তৈরির সময় না থাকলে শসা গ্রেট করে বা থেঁতো করে সেই মিশ্রণও ব্যবহার করা যায়।