শর্করার অভিশাপ

ডায়াবিটিস এখন প্রায় প্রতি ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়া একটা রোগ

মানে না বয়স

অল্পবয়সীদের ডায়াবিটিস হওয়ার ঘটনাও আকছার শোনা যাচ্ছে এখন

রক্তপরীক্ষায় পড়ে ধরা

মধুমেহ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন কি না, সেটা বোঝার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে করাতে হয় রক্তপরীক্ষা

পরীক্ষার রকমভেদ

সাধারণত দু'ধরনের রক্তপরীক্ষা করা হয় সুগার হয়েছে কি না বোঝার জন্য

কী কী পরীক্ষা?

সুগার মাপার জন্য রক্তের ফাস্টিং ও পিপি, দুই ধরনের পরীক্ষা করানো হয়

কোনটা ভাল?

ইন্ডিয়ান ডায়াবিটিক অ্যাসোসিয়েশন অনুযায়ী ফাস্টিং (ডিনারের পর অন্তত ৮ ঘণ্টা না খেয়ে) সুগার ১২৬ বা তার বেশি হলে রোগী ডায়াবিটিস আক্রান্ত

অবশ্যই দরকার

সুগার হয়েছে কি হয়নি জানার জন্য ফাস্টিং ব্লাড পরীক্ষা সব সময় দরকার

ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যও জরুরি

যাঁরা ইতিমধ্যেই ডায়াবিটিসে আক্রান্ত, তাঁদের সুগার নিয়ন্ত্রণ কীরকম হচ্ছে, জানতেও ফাস্টিং পরীক্ষা ভীষণ জরুরি

জানা যায় গড় সুগার

৮ ঘণ্টার উপবাসের পর সুগার পরীক্ষা করা হলে সারাদিনের সুগারের একটা গড় বোঝা যায়, বলছেন চিকিৎসকেরা

পিপির গুরুত্ব নেই?

খাওয়ার ২ ঘণ্টা পর রক্ত পরীক্ষাও জরুরি, তবে সেটিতে সুগারের মাত্রা কী খাবার খাওয়া হয়েছে তার ওপর নির্ভর করে বাড়া কমা করে (ছবি - pixabay)