পুরীর পর অন্যতম আকর্ষণীয় প্রাচীন রথ হুগলীর মাহেশের রথ। হুগলির মাহেশে অক্ষয় তৃতীয়া উপলক্ষে সূচনা হল মাহেশের রথযাত্রার। আজ চন্দন যাত্রার সূচনা হয়। মন্দির চত্বরে সেই চন্দনযাত্রা দেখার জন্য উপচে পড়া ভিড় ছিল ভক্তদের। গত দু’বছর বন্ধ ছিল হুগলির মাহেশের রথযাত্রা। এবার সেই মাহেশে মহা ধুমধাম। ই দিনটিতেই শুরু হল চন্দন যাত্রা। বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়ায় হয় চন্দন যাত্রা উত্সব প্রচলিত কাহিনি,প্রখর তাপে জগন্নাথদেবের মাথা ধরেছিল রাজা ইন্দ্রচন্দ্রকে মহাপ্রভু জগন্নাথদেব নির্দেশ দিয়েছিলেন, তাঁর সর্বাঙ্গে চন্দন লেপন করতে। স্নানযাত্রার দিন সেই চন্দন দুধ, গঙ্গাজল দিয়ে ধুয়ে ফেলা হবে। স্নানের পর জগন্নাথদেবের জ্বর আসবে। তখন বন্ধ থাকবে মন্দিরের গর্ভগৃহ। লেপ মুড়ি দিয়ে শুয়ে থাকবেন জগন্নাথদেব। জ্বর থেকে সেরে উঠে রথে চেপে জগন্নাথদেব মাসির বাড়ি যাবেন। সেই দিনই রথযাত্রা। মাহেশকে চৈতন্যদেব আখ্যা দেন 'নব নীলাচল'। দৈবাদেশ পেয়ে মাহেশে জগন্নাথ মন্দির তৈরি করেন ধ্রুবানন্দ