বার বার সতর্ক করেও লাভ হচ্ছে না। স্পাইওয়্যার বা ভাইরাস হামলার শিকার হচ্ছেন দেশবাসী।

ফলে আপনার অজান্তেই মোবাইল, কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থেকে তথ্য় হাতিয়ে নিচ্ছে স্পাইওয়্যারগুলি। জানেন আদতে এই স্পাইওয়্যার কী ?

আপনি কীভাবে এই হামলা থেকে নিজের ডিভাইসগুলিকে রক্ষা করতে পারেন ?

স্পাইওয়্যার একটি গুপ্তচর ভাইরাস। যা ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত প্রায় প্রতিটি ডিভাইসে যেতে পারে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এই প্রযুক্তিকে স্পাইওয়্যার বলা হয়।

এটি আপনার মোবাইল, ল্যাপটপের মতো ডিভাইসগুলি থেকে আপনার অনুমতি ছাড়াই তথ্য় চুরি করে। পরে হ্যাকারদের মাধ্যমে তথ্য পৌঁছে যায় অন্য সার্ভারে।

১৯৯৫ সালের দিকে শুরু হয়েছিল স্পাইওয়্যারের যাত্রা। তবে ২০০৬ সালে প্রথম জনসাধারণের নজরে আসে এই স্পাইওয়্যার।

সেই সময় স্পাইওয়্যার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ও মাইক্রোসফ্ট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে পাওয়া যায়। দেখা যায়, এটি উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে কিছু প্রযুক্তিগত ত্রুটি ঘটায়।

এই স্পাইওয়্যারটি আপনার ডিভাইসের তথ্য যেমন অনলাইন ব্যাঙ্কিং পাসওয়ার্ড, এটিএম কার্ড নম্বর, গোপনীয় তথ্য সম্বলিত গুরুত্বপূর্ণ নথিগুলি থার্ড পার্টির কাছে পাঠাতে থাকে।

কীভাবে স্পাইওয়্যার আক্রমণ এড়ানো যায় ?

অননুমোদিত ইমেইল খুলবেন না.
অবিশ্বস্ত উত্স থেকে ফাইল ডাউনলোড করবেন না.

স্পাইওয়্যারের প্রকার অ্যাডওয়্যার,
সিস্টেম মনিটর,
ট্র্যাকিং কুকিজ,
ট্রোজান