শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক থেকে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত সবারই প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ পান করা উচিত

ঘন দুধ খেতে ভালোবাসায় তরল দুধকে বারবার গরম করতে শুরু করেন দীর্ঘ সময়ের জন্য

তরল দুধে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া যেমন থাকে তেমনি থাকে ভালো ব্যাকটেরিয়াও

৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস মাঝারি আঁচে দুধ গরম করুন এ তাপমাত্রায় ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াগুলো মরে যায়

দুধে থাকা ক্যালসিয়াম, প্রোটিন বিশেষ করে ভিটামিন সি ও ডি-কে সুরক্ষিত রাখতে একবারের বেশি গরম করা যাবে না

তরল দুধ গরম করার পর যতক্ষণ আপনি তা রেখে দেবেন তত দুধে তৈরি হতে শুরু করবে ফাঙাস

তরল দুধ গরম করার পর তা রেখে দেবেন না গরম করেই কুসুম গরম অবস্থায় তা দ্রুত খেয়ে নিন

এতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙাসহীন নিরাপদ দুধ খেতে পারবেন