Image Source: PIXABAY

হৃৎপিণ্ডে সমস্যা? ওষুধপত্রের পাশাপাশি মিউজিক বা সঙ্গীতও যে তা নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজে লাগতে পারে, সে কথা জানা।

অ্যালঝাইমার্স ও ডিমেনশিয়ার মতো সমস্যার ক্ষেত্রে মিউজিক থেরাপি কিছুটা হলেও ভোগান্তি কমাতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রক্তচাপ ও স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের মাত্রা কমাতে পারে সঙ্গীত।

মস্তিষ্কে ডোপামিন তৈরি করতে সাহায্য করে সঙ্গীত।

এতে অ্যানজাংটি ও ডিপ্রেশনের মতো উপসর্গ কমতে সাহায্য় হয়।

টেনশন কমানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ শারীরবৃত্তীয় কাজকর্ম শুরু করতে সাহায্য করে।

মোটের উপর আনন্দ ও দুঃখের মুহূর্তের বিশ্বস্ত সঙ্গী হওয়া ছাড়াও বিবিধ ভূমিকা রয়েছে গানের।

কখনও অবসন্ন মনে হলে সেই উপসর্গ দূর করতে মেজাজ ভালো করতে পারে মিউজিক।

এসব ক্ষেত্রে অনেকটা এক্সারসাইজের মতো কাজ করে এটি।

তবে সবটাই কোনও বিশেষজ্ঞের নজরদারিতে হওয়া বাঞ্ছনীয়।