Image Source: PIXABAY

কেউ পছন্দ করেন, কারও হয়তো ভালো না লাগলেও আলাদা করে খারাপ লাগে না।

শুধুমাত্র গাজরের পুষ্টিগুণ বিবেচনা করলে একে খাবারের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া অসম্ভব।

কিছু কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গাজর লাং ক্যানসার, ব্রেস্ট ক্যানসার এবং কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

বয়সের আগেই ত্বক কুঁচকে যাওয়া, খসখসে ভাব, দাগছোপ ইত্যাদি প্রতিহত করতেও এটি কার্যকরী।

কোষের ক্ষতি রুখতেও এই চেনা সবজি দারুণ উপযোগী বলে মনে করেন অনেকে।

নিয়মিত গাজর খাওয়ার সঙ্গে হদরোগের ঝুঁকি কমার সুনির্দিষ্ট সম্পর্ক পাওয়া গিয়েছে বেশ কিছু গবেষণায়।

সংক্রমণ প্রতিহত করতেও কাজে দিতে পারে এটি, ধারণা অনেকের।

আছে আরও গুণ। যেমন, দেহে পিত্ত ও স্নেহপদার্থ কমাতে সাহায্য করে।

মাড়িকে উদ্দীপিত করে, লালারসের ক্ষরণ বাড়ায়। তাতে পরোক্ষে ক্ষতিকর ব্যাকটিরিয়া তৈরি বাধা পায়।

তবে কার খাদ্যতালিকায় গাজরের প্রয়োজনীয়তা কতটা, সেটি কোনও বিশেষজ্ঞই সঠিক বলতে পারেন।