কলার খোসায় লুটেইন বেশি থাকে

এছাড়াও ভিটামিন এ, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং ক্যারোটিনয়েড সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে।

কলার খোসায় এস্টেরিফাইড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, এ কারণেই কলার খোসা ব্যবহার করে, ব্রণ এবং বলিরেখা মুক্ত ত্বক মেলে।

মশার হাত থেকে মুক্তি পেতে ত্বকের খোলা স্থানে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন।

কলার খোসা ব্যবহারে অর্শ্বরোগ, অ্যাকজিমা ও সোরিয়াসিসের চিকিৎসা হতে পারে।

পায়ের গোড়ালি ফাটা ঠিক করার জন্যও কলার খোসা ব্যবহার করা যেতে পারে।

কলার খোসা পটাসিয়াম সমৃদ্ধ এবং প্রদাহবিরোধী। এটি সানবার্ন দূর করতেও ব্যবহার করতে পারা যায়।

যাঁদের ঘন ঘন আঁচিল হয়, তাঁরাও কলার খোসা থেকে উপকার পাবেন।


কলা ত্বককে আর্দ্র রাখে। ফলে নিয়মিত যাঁরা কলা খান, তাঁদের বলিরেখার সমস্যা কম হয়।


রূপচর্চার জন্যও কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন।