বর্তমানে যাঁরা স্বাস্থ্য সচেতন, তাঁরা সারা দিনের মধ্যে একবার না একবার খাবারের তালিকায় দই রাখেন। এর গুণাগুণ অনেক
দইতে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি১২ এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকে। দই হজমে খুব সাহায্য করে।
অনেকেই ওজন কমানোর জন্য দই খান। তবে সঠিক নিয়ম মেনে দই খেলে তবেই ফল পাবেন।
হাই প্রোটিন থাকার ফলে দই খুব তাড়াতাড়ি পেট ভরিয়ে দেয়। এর ফলে এটি ওজন কমাতে সহায়ক।
দই শরীরের মেটাবলিজেম বাড়ায়, এর ফলে শরীরের পাচনশক্তি বৃদ্ধি পায়। খাবার হজম হয় তাড়াতাড়ি
দই শরীরে জমে থাকা ফ্যাট বার্ন করতে বা পুড়িয়ে ফেলতে সহায়ক। এর ফলে ওজন কমে।
তবে দইয়ের সঠিক গুণাগুণ পাওয়ার জন্য দই খেতে হয় সকালে, রাতে দই খাওয়া অনুচিত।
সকালের জলখাবারে যদি দই দিয়ে স্মুদি বানিয়ে খান বা দই ওটস খান, তাহলে সবচেয়ে ভাল ফল পাবেন।
শরীরচর্চার পরেও দই খেতে পারেন। এতে তাড়াতাড়ি পেশীর শক্তি বাড়ে আর ওজন কমে।
বাদাম, কাজু এবং অন্যান্য ফলের সাথে ১ বাটি দই খেলে এটা অনেকক্ষণের জন্য পেট ভরিয়ে রাখে। ফলে উল্টোপাল্টা খাওয়ার প্রবণতা কমে
দই খুবই সাশ্রয়ী। ফলে খুব বেশি খরচ না করে যাঁরা ওজন কমাতে চান, দই তাঁদের জন্য খুব ভাল বিকল্প