চুল পরিষ্কার রাখার জন্য অনেককেই নিয়মিত শ্যাম্পু করতে হয়। এর জেরে চুল এবং স্ক্যাল্প মারাত্মক রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে যেতে পারে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

যাঁরা নিয়মিত বাড়ির বাইরে বেরোন, তাঁদের ক্ষেত্রে চুল পরিষ্কার রাখার জন্য রোজই শ্যাম্পু করা জরুরি। কিন্তু এর ফলে চুল রুক্ষ হয়ে যেতে পারে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

যাঁরা নিয়মিত শ্যাম্পু করছেন তাঁরা অতি অবশ্যই সালফার ছাড়া হাল্কা ধরনের শ্যাম্পু ব্যবহারের চেষ্টা করুন। নাহলে চুল নষ্ট হয়ে যাবে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

ঘনঘন করে শ্যাম্পু করলে চুলে এবং স্ক্যাল্পে অয়েল ম্যাসাজের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। নারকেল তেল এবং এসেনসিয়াল অয়েল মিশিয়ে ব্যবহার করুন।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

যাঁদের চুল সবসময়ই রুক্ষ-শুষ্ক ধরনের তাঁরা হেয়ার মাস্ক এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করুন অবশ্যই। এর ফলে চুল নরম-মোলায়েম হবে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

চুলের রুক্ষ-শুষ্ক ভাব এড়াতে চাইলে কোনও ধরনের স্টাইলিং টুল যেমন হেয়ার স্ট্রেটনার কার্লার ব্যবহার করা চলবে না।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

চুল শুকোনোর জন্য হেয়ার ড্রায়ার, ব্লো-ড্রায়ার ব্যবহার করলে চুল আরও রুক্ষ এবং শুষ্ক হয়ে যাবে। তাই এই অভ্যাস বাদ দেওয়ার শ্রেয়।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

চুলে কোনও ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহারের আগে সতর্ক থাকুন। এইসব কেমিক্যাল চুল খুব রুক্ষ-শুষ্ক প্রকৃতির করে দেয়।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

চুলে সঠিক ভাবে পুষ্টির জোগান না হলেও চুল রুক্ষ, শুষ্ক, জৌলুসহীন হয়ে পড়ে। দেখতে পাতলা লাগে। লালচে রং ধরে যায়। চুলের ডগা মারাত্মক ভাবে ফাটতে থাকে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

চুলের রুক্ষ-শুষ্ক ভাব দূর করতে চাইলে ব্যবহার করতে পারেন হেয়ার সিরাম। ভেজা চুলে সিরাম লাগাতে হবে। আর চুলের লম্বা অংশে সিরাম ব্যবহার করুন।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels