খাদ্যাভ্যাস শরীরে প্রবল প্রভাব ফেলে। খুশকির মূল কারণ না হলেও অবস্থা খারাপ করতে পারে। ফল, সবজি বা স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত।

Published by: ABP Ananda

মানসিক চাপ মানুষের স্বাস্থ্যে প্রবল প্রভাব ফেলে। রক্তচাপ বৃদ্ধি, হৃদরোগের মতো অসুস্থতার সঙ্গে খুশকি বা ত্বকের সমস্যাও হয়। মন ভাল রাখার চেষ্টা করুন।

Published by: ABP Ananda

নারকেল তেল চুলের আর্দ্রতা বাড়াতে সাহায্য করে। চুলকানি কমায়, ফাঙ্গাল উৎপাদন কমায়। স্ক্যাল্প সুস্থ থাকে। প্রদাহও কমে।

Published by: ABP Ananda

জিঙ্ক এমন এক খনিজ যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এর ঘাটতিতে চুল পড়ে, ডাইরিয়া হতে পারে।

Published by: ABP Ananda

অ্যাসপিরিন এমনিতে ব্যথা কমানোর ওষুধ। তবে খুশকির উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এর স্যালিসিলিক অ্যাসিড। স্ক্যাল্পের প্রদাহ কমায়।

Published by: ABP Ananda

সোডিয়াম বাইকার্বোনেট বা বেকিং সোডা খুশকি কমায়। ত্বকের কোষের স্বাস্থ্য ভাল করে, স্ক্যাল্পে তেলের মাত্রা বাড়ায়।

Published by: ABP Ananda

ওমেগা ৩ চুলে তেলের উৎপাদন বাড়ায়, প্রদাহ কমায়, আর্দ্রতা বজায় রাখে। খুশকি নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।

Published by: ABP Ananda

অ্যালোভেরা জেল খুব সহজেই বাড়িতে গাছ করে পেতে পারেন। প্রচুর গুণ। সারিয়ে তোলার ক্ষমতা আছে।

Published by: ABP Ananda

লেমনগ্রাস তেলের মধ্যে প্রদাহ রোধের ক্ষমতা থাকে। অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদানও থাকে যা খুশকি কমায়।

Published by: ABP Ananda

Melaleuca alternifolia উদ্ভিদ থেকে তৈরি টি-ট্রি তেল ব্রণ, অ্যাকনে এমনকী খেলোয়াড়দের পা সুস্থ করতেও ব্যবহৃত হল। ব্যাক্টেরিয়ার জন্ম রোধ করে খুশকি কমায়।

Published by: ABP Ananda