ঘি ভাত অনেকেরই বেশ পছন্দের খাবার। এই খাবারে রয়েছে অনেক গুণ। আবার ঘি ভাত নিয়মিত খেলে সমস্যাও হতে পারে।

ঘি-ভাত আমাদের শরীরে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের মান কমায়। এছাড়াও হঠাৎ করে ব্লাড সুগারের মাত্রা কমে যাওয়ার প্রবণতা কমায়।

কার্বোহাইড্রেট হজম করার ক্ষমতা কমায় ঘি। তাই নিয়মিত ঘি-ভাত খেলে সমস্যা হতে পারে।

ঘি- এর মধ্যে রয়েছে ফ্যাটি অ্যাসিড যা আমাদের শরীরে সঠিক পরিমাণে এনার্জির মাত্রা বজায় রাখে। কিন্তু রোজ খেলে সমস্যা বাড়তে পারে।

ঘি- এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে এবং ভিটামিন ডি। এগুলি ফ্যাট সলিউয়েবল ভিটামিন।

অর্থাৎ ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে ঘি। তাই ঘি-ভাত যে ফ্যাট কমায় এটা স্পষ্ট। কিন্তু ঘি হার্টের সমস্যা বাড়াতে পারে। তাই নিয়মিত খাবেন না ঘি।

ঘি-ভাতের সঙ্গে আপনি বাকি যা যা খাবেন সেখান থেকে সমস্ত নিউট্রিয়েন্ট ভালভাবে আপনার শরীরে প্রবেশ করবে।

ঘি আমাদের অন্ত্রের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল থাকলে বদহজম, পেটের সমস্যা, অ্যাসিডিটি এইসব অসুবিধা দেখা দেবে না।

ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি ঘি আমাদের শরীরের মেটাবলিজম রেট বাড়াতেও সাহায্য করে। তবে নিয়মিত ঘি খেলে ওজন বাড়বে।

যাঁদের ব্লাড সুগারের মাত্রা খুব বেশি এবং হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা রয়েছে তাঁরা নিয়মিত ঘি-ভাত খেলে সমস্যায় পড়বেন।