গরমের দিনে খেতে পারেন বেদানার রস। প্রথমে ভাল করে বেদানা ছাড়িয়ে তা পরিষ্কার করে ধুয়ে নেওয়া প্রয়োজন। তারপর রস বানিয়ে নিন।



বেদানার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। শরীরে জলের পরিমাণ সঠিক মাত্রায় বজায় রাখতে এবং প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করতে এই ফল সাহায্য করে।



গরমের মরশুমের জনপ্রিয় ফল হল তরমুজ। ভালো ভাবে বীজ সরিয়ে নিয়ে তরমুজের রস বানিয়ে খেতে পারেন গরমের মরশুমে।



তরমুজের মধ্যে ফাইবার এবং জলীয় উপকরণ প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। তার ফলে এই ফলের রস খেলে শরীরে যেমন হাইড্রেটেড থাকবে তেমনই পেট ভরে থাকবে অনেকক্ষণ।



গরমকালে পাতে রাখুন পাকা পেঁপে। এই ফল এমনিও খেতে পারেন। আবার রস করেও খেতে পারেন। পাকা পেঁপের রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ।



জলের পরিমাণ বেশি থাকায় পাকা পেঁপে শরীর ঠান্ডা রাখে। এর পাশাপাশি এই ফলে থাকা বিভিন্ন পুষ্টি উপকরণ ত্বক এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য খেয়াল রাখে ভালো ভাবে।



গরমকালে অতি অবশ্যই শসা খেতে হবে। শরীর ঠান্ডা রাখার পাশাপাশি হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে এই ফল। শসার মধ্যে রয়েছে প্রচুর গুণ।



শসা এমনিও খেতে পারেন। আবার রস করেও খেতে পারেন। এই ফলের মধ্যে জলীয় উপকরণের মাত্রা অনেকটাই। তাই শসা খেলে শরীরে জলের ঘাটতি হবে না।



গরমের দিনে সবচেয়ে আরাম দেয় লেবুর শরবত। পাতিলেবুর সঙ্গে সামান্য চিনি আর বিট লবণ মিশিয়ে বাড়িতে সহজেই তৈরি করে নেওয়া যায় লেবুর শরবত।



লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি। তার সঙ্গে বিটনুন দিয়ে শরবত বানালে পাবেন ইলেকট্রোলাইটসও। অর্থাৎ এই শরবত গরমের দিনে শরীর ঠান্ডা রাখবে, হাইড্রেটেড রাখবে।



Thanks for Reading. UP NEXT

দুধের সঙ্গে কী কী খাওয়া উচিত নয় ?

View next story