পালংশাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপকরণ। তবে পালংশাকের থেকেও বেশি পরিমাণে আয়রন রয়েছে আরও কয়েকটি নিরামিষ খাবারে। সেই তালিকায় কী কী আছে দেখে নেওয়া যাক। মুসুর ডালের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। শুধু আয়রন নয়, প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং প্রোটিন রয়েছে মসুর ডালের মধ্যে। আজকাল অনেকেই কিনুয়া খান। এই উপকরণ দিয়ে তৈরি করা যায় খিচুড়ি। স্যালাডেও ব্যবহার করতে পারেন কিনুয়া। কিনুয়া একটি গ্লুটেন ফ্রি খাবার। এর মধ্যে আয়রন ছাড়াও রয়েছে কপার, ম্যাগনেশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। চিয়া সিডসের মধ্যেও পালংশাকের থেকে বেশি পরিমাণে আয়রন রয়েছে। আয়রন ছাড়াও চিয়া সিডসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং প্রোটিন। কুমড়োর বীজে পালংশাকের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণে আয়রন রয়েছে। আয়রন ছাড়াও রয়েছে ভিটামি কে, জিঙ্ক এবং প্রোটিন।