ওয়ার্ক আউট শুরুর আগে, ওয়ার্ক আউট করার সময় এবং পরেও সঠিক পরিমাণে জল খাওয়া জরুরি।

পেশীতে চোট লাগলে তা সারাতে অবশ্যই শরীর হাইড্রেটেড রাখা জরুরি। শরীরে সঠিক পরিমাণে জল বজায় থাকলে তবে পেশীর চোট দ্রুত সেরে উঠবে।



স্ট্রেচিং করা জরুরি শরীরচর্চা শুরুর আগে এবং পরে। স্ট্রেচিং না করে কোনও ভাবেই ওয়ার্ক আউট শুরু করা উচিত নয়। এর জেরে পেশীতে চোট লাগার প্রবণতা বাড়ে।



ওয়ার্ক আউটের আগে যেমন স্ট্রেচিং জরুরি। একইভাবে শরীরচর্চার পরেও স্ট্রেচিং করতে হবে। তার ফলে আপনার শরীরে পেশী বা মাসলগুলি রিল্যাক্স হবে। সহজে চোট লাগবে না।



পেশীতে টান ধরা কিংবা অন্যান্য চোট আঘাত এড়ানোর জন্য আর একটি দাওয়াই হল পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম।



সঠিক ভাবে ঘুমোলে পেশীর চোট দ্রুত সারবে। আর ঘুম সঠিক ভাবে না হলে পেশীতে টান ধরার সমস্যা বাড়তে পারে। পেশী দুর্বল হয়ে যেতে পারে।



প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি পেশীর চোট-আঘাত যন্ত্রণা এড়ানোর বা কমানোর জন্য। পাতে রাখতে পারেন বিভিন্ন ধরনের বাদাম।



ডিমেও রয়েছে প্রোটিন এবং এসেন্সিয়াল অ্যামাইনো অ্যাসিড। এই উপকরণ পেশী বা মাসল রিবিল্ড হতে বা মেরামত হতে সাহায্য করে।



শুধুমাত্র যে ওয়ার্ক আউট করলেই পেশীতে চোট লাগে তা নয়। খেলাধুলার সময়েও আঘাত লাগতে পারে আপনার শরীরে বিভিন্ন পেশীতে।



সামান্য নুন অল্প গরম জলে মিশিয়ে স্নান করে নিতে পারলে পেশীর চোট-আঘাতের যন্ত্রণা দ্রুত দূর হয়। এটি একেবারেই ঘরোয়া টোটকা।