ওটস ফাইবার, আয়রন, ভিটামিন (বিশেষ করে বি ভিটামিন), খনিজ পদার্থ (ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম), এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভালো উৎস।
ওটসের দ্রবণীয় ফাইবার, যা বিটা-গ্লুকান নামে পরিচিত, তা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ওটস রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ইনসুলিন প্রতিক্রিয়া কমাতে সাহায্য করতে পারে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের বা ওজন নিয়ন্ত্রণে আগ্রহী ব্যক্তিদের জন্য উপকারি।
ওটস ওজন কমাতে বা বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে, কারণ এটি পেট ভরার অনুভূতি দেয় এবং ক্যালোরি গ্রহণ কমাতে সহায়তা করে।
ওটস বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া যেতে পারে যেমন ওটমিল, বেকিং বা দই বা ফলের উপরে টপিং হিসেবে।
কিছু মানুষের ওটস খাওয়ার ফলে পেট ফাঁপা, গ্যাস বা হজমের অন্যান্য সমস্যা হতে পারে।
ওটসে ফাইটিক অ্যাসিড থাকে, যা একটি অ্যান্টি-নিউট্রিয়েন্ট যা লোহা এবং জিঙ্কের মতো কিছু খনিজ শোষণে বাধা দিতে পারে। ওটস ভিজিয়ে বা রান্না করলে ফাইটিক অ্যাসিডের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
যদিও বিরল, কিছু মানুষের ওটসের প্রতি অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
সাধারণভাবে রক্তের শর্করার নিয়ন্ত্রণ এর জন্য উপকারি হলেও, কিছু মানুষের ক্ষেত্রে বেশি পরিমাণে ওটস খেলে রক্তের শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়তে পারে।
অতিরিক্ত পরিমাণে ওটস খাওয়া উপকারি নাও হতে পারে।
লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।