আলফা হাইড্রোক্সি অ্যাসিড (এএইচএ) ব্রণর বিরুদ্ধে লড়াই করতে বার্ধক্য রোধ করতে সাহায্য় করে। এই জুস নিয়মিত প্রাকৃতিক ফেস মাস্কে ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
আখের রসকে প্রায়শই গ্রীষ্মের প্রাকৃতিক সুপার ড্রিঙ্ক হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যা পুষ্টিতে ভরপুর ও শরীরকে ঠান্ডা রাখার জন্য পরিচিত।
এই জুস শরীরের তরলের অভাব পূরণ করে ও ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধ করে
কিছু মানুষের জন্য আখের রস পান করা ক্ষতিকর হতে পারে। এর ফলে স্বাস্থ্যের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ডায়াবেটিস রোগীদের আখরসের জুস পান করা উচিত নয়। আখের রসে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, যা দ্রুত রক্তের শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
নিম্ন রক্তচাপ থাকলে তাদেরও আখের রস পান করা উচিত নয়। আখের রস রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে, যা মাথা ঘোরা ও দুর্বলতা কমায়।
স্থূলতার সঙ্গে লড়ছেন এমন ব্যক্তিদেরও আখের রস এড়িয়ে যাওয়া উচিত। কারণ এটি ক্যালোরি ও চিনিতে ভরপুর, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
কিডনি রোগীদেও আখের রস খাওয়া উচিত না। আখের রসে পটাশিয়াম বেশি থাকে, যা এই অবস্থার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।