সানস্ক্রিন সম্পর্কে প্রচলিত কিছু 'মিথ' রয়েছে। আদতে এগুলি সবই ভুলভাল তথ্য। তাই জেনে নেওয়া উচিত।



সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে সারা বছরই। তবে ব্যবহারের আগে এর সম্পর্কে প্রচলতি মিথগুলো জেনে নেওয়া দরকার।



অনেকেই ভাবেন সানস্ক্রিন বোধহয় শুধু মুখে ব্যবহারের জন্য। একথা একেবারেই ভুল। হাতে, পায়ে, গলাতেও সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি।



বাড়ির বাইরে বেরোলেই শুধু সানস্ক্রিন ব্যবহার করবেন তা কিন্তু নয়। ঘরের ভিতরেও সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি। বিশেষ করে রান্নাঘরে থাকার সময়।



আপনার ক্রিম কিংবা ময়শ্চারাইজারে এসপিএফ সাপোর্ট থাকলেও আলাদা করে সানস্ক্রিনের ব্যবহার করা জরুরি।



সানস্ক্রিনের এসপিএফ যত বেশি তত ভাল এই কারণেই যে এই এসপিএফ ঠিক করে কত বেশি সময় আপনার ত্বকে সানস্ক্রিন থাকবে।



সূর্যরশ্মি থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। অনেকে ভাবে ত্বকে সানস্ক্রিনের আস্তরণ থাকলে হয়তো শরীরে ভিটামিন ডি- এর ঘাটতি হবে। এই তথ্য ঠিক নয়।



সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে ট্যানের সমস্যা এড়ানো যায়। সুর্যের ক্ষতিকারক অতি বেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক বাঁচানো যায়। অতএব সানস্ক্রিনের ব্যবহার জরুরি।



আপনার ত্বকের ধরন অনুসারে সানস্ক্রিন বেছে নেওয়া জরুরি। ত্বক সেনসিটিভ হলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।



গরমের দিনে একবার নয়, বেশ কয়েকবার সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন ত্বকে। খালি তার আগে মুখ ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে পারলে ভাল।