বুকে জমা কফ তরল করে ব্রঙ্কাইটিস সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে বাসক পাতা।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)

যক্ষা, হুপিং কাশি ও টিউবার কিউলিলোসিস রোগেও দারুণ কার্যকরী বাসক পাতার রস।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)

জ্বর ও সর্দি-কাশি হলে এক চা-চামচ মধু, তুলসি পাতা ও বাসক রস মিশিয়ে খাওয়াতে হবে(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)

আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে গলা ব্যথা হয়। এই সমস্যা দূর করতে বাসক পাতা অত্যন্ত উপকারি।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)

শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানির রোগীদের ক্ষেত্রেও খুবই কার্যকরী বাসক পাতা।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)

প্রতিদিন সকালে খালি পেয়ে ২-৪টে বাসক পাতা ধুয়ে তার রস করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে কাশির উপশম হবে।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)

তবে বাসক পাতা ফুটিয়ে সিরাপ করে খেলে এর উপকারি গুণ নষ্ট হয়।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)

খালি পেটে কয়েকটি বাসক পাতা ধুয়ে নিয়ে চিবিয়ে খেলে সারে খুশখুশে কাশি।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)

ডিসক্লেমার : এই ব্যাপারে কোনও মতামত এবিপি লাইভের নেই। এবিপি লাইভ এ সম্পর্কিত কোনো সম্পাদকীয় / সম্পাদক-নিয়ন্ত্রিত তথ্য, পরামর্শ প্রদান করে না। প্রদত্ত পরামর্শ ও তথ্য প্রয়োগের আগে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)