শস্যদানা, ফল, সবজি ও বাদামের ওপর জোর দিন, যা সব প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও ক্যালোরি সরবরাহ করবে।
টোটাল ফ্যাটযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার, তেল, বাদাম ও বীজযুক্ত খাবার বেছে নিন। ট্রান্স ফ্যাট বা ভাজা খাবার খাবেন না।
মাংস, ডিম, শিম ও সম্পূর্ণ ফ্যাটযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার গ্রহণ করুন। পেশি গঠনে প্রক্রিয়াজাত মাংস ত্যাগ করুন, যা স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত।
লক্ষ্য রাখুন দিনে ৫-৬ বার অল্প খাবার খাওয়ার খান। স্মুদি, বাদাম মাখন, গ্রানোলা ও অ্যাভোকাডোর মতো ক্যালোরি-সমৃদ্ধ কিন্তু পুষ্টিকর খাবারের ওপর জোর দিন। দেওয়া হবে।
অতিরিক্ত সোডা ও মিষ্টি পানীয় ত্যাগ করুন। পরিবর্তে, পুষ্টির সঙ্গে ক্যালোরি বাড়ানোর জন্য100% ফলের রস বা দুধ-ভিত্তিক পানীয় বেছে নিন।
রিফাইন শস্য, মিষ্টি, আলুর চিপস কম খান। এগুলো ওজন বাড়াতে পারে, তবে স্বাস্থ্যকর উপায়ে নয়। এতে বিপাক ক্রিয়ার ক্ষতি হতে পারে।
নিয়মিত রেজিস্ট্যান্স ট্রেনিং করুন, যাতে ওজন বৃদ্ধির ফলে শুধু চর্বি নয়, বরং পেশি গঠিত হয়।
গুণমানসম্পন্ন নিয়মিত ঘুম হরমোন নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, যা স্বাস্থ্যকর ওজন বাড়ানোর জন্য অত্যাবশ্যক।
অতিরিক্ত টিভি দেখা দুর্বল খাদ্যাভ্যাস ও ওজনের পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত। সারাদিন শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকুন।