জীবনযাত্রায় কয়েকটা বদল। ব্যাস। কাজ হবে ম্যাজিকের মতো। দূরে থাকবে অবসাদ। সম্প্রতি এক সমীক্ষা জানাচ্ছে তেমনটাই।

দূরে থাকুক মদ্যপান। মাঝে-মধ্যে পরিমিত পরিমাণের থেকে বেশি অ্যালকোহল শরীরে গেলে তার প্রভাব পড়ে মানসিক অবস্থাতেও।

সমীক্ষা জানাচ্ছে, সর্বোচ্চ এক বা কোনওক্ষেত্রে দুটোর বেশি ড্রিঙ্ক যাঁরা নিয়মিত নেন, তাঁদের ক্ষেত্রে অবসাদের চেপে বসা ত্বরাণিত হয়।

দূরে থাকুক জাঙ্ক ফুড। সমীক্ষার দাবি, জাঙ্ক ফুড, স্থূলতা ও অবসাদের সম্পর্ক যেন সমানুপাতিক।

শাক-সবজি থেকে ফল। খাবার হোক পরিমিত পরিমাণে। পুষ্টিকর খাবারের প্রভাব শরীরের সঙ্গে পড়ে মনেও।

শুরু করুন শরীরচর্চা। অল্প শরীরের যত্ন নিলে তার প্রভাব দারুণভাবে পড়ে মনে।

সমীক্ষার দাবি, সপ্তাহে ঘণ্টা দেড়েক মতো শারীরিক কসরত অবসাদগ্রস্থ হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ১৫ শতাংশ কমিয়ে দিতে সক্ষম।

আবসাদগ্রস্থ হলে ঘুমে যে কতটা প্রভাব পড়ে সেটা জানেন হয়তো অনেকেই। দরকার ভাল ঘুমের।

দিনে গড়ে ৭ ঘণ্টা ঘুমের সুবাদে অবসাদে ভোগার আশঙ্কা প্রায় ২২ শতাংশ কমে যায় বলেই দাবি সমীক্ষার।

কমান ধূমপান। ছেড়ে দিতে পারলে তো খুবই ভাল। ধূমপান কমালে প্রায় ২০ শতাংশ অবসাদের আশঙ্কা কমে।

কথা বলুন। মিশুন লোকজনের সঙ্গে। সময় কাটান বন্ধুদের সঙ্গে। অবসাদ দূরে রেখে তরতাজা থাকতে সবথেকে কার্যকরী যা।