ফোন খোওয়া গেলেই প্রথম যে কাজটা করতে হবে, তা হল কাছের কোনও থানায় গিয়ে জেনারেল ডায়েরি (GD)।

জিডিতে তিনটি তথ্যের ভিত্তিতে শুরু হয় খোঁজ। প্রথমত, কটা নাগাদ হারিয়েছে ফোন।

দ্বিতীয়ত, ফোনের মডেল নম্বর। আর তৃতীয়ত তথা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ, ফোনের IMEI নম্বর।

জিডিতে উল্লেখ থাকা সেই নম্বরের ভিত্তিতেই পুলিশের বিশেষ ডিভাইসের মাধ্যমে শুরু হয় হারানো ফোন ট্র্যাকিংয়ের কাজ।

প্রাথমিকভাবে IMEI ট্র্যাকিং থেকে শুরু করে চোরাই মোবাইল উদ্ধার হলে সেখানকার IMEI নম্বর মেলানো, একাধিক উপায়ে খোঁজ চলে।

IMEI নম্বর না থাকলে মোবাইল নম্বরের ভিত্তিতে সার্ভিস প্রোভাইডারের সাহায্য নিয়ে ফোনের খোঁজ চালানো হয়।

লালবাজারের সেন্ট্রাল ও বিভিন্ন ডিভিশন থেকে ফোনের খোঁজ পেলে ডাকা হয় অভিযোগকারীকে।

হারানো ফোন পাওয়া গেল কি না, সে নিয়ে খোঁজ পাওয়া যেতে পারে বন্ধু অ্যাপে। পাশাপাশি সরাসরি লালবাজারে গিয়েও।

শনিবার বেশিরভাগ জায়গাতেই অর্ধদিবস কাজ ও রাস্তাঘাট তুলনামূলক ফাঁকা, তাই সেদিন ডাকা হয় উদ্ধার হওয়া ফোন ফেরাতে।

কলকাতা পুলিশের একটি বিশেষ টিম এর জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে। চালায় হারানো ফোনের খোঁজ।