কেবল এই কাজ করলেই আপনার ওষুধ আসল না নকল চিনতে পারবেন। জেনে নিন কী সেই কৌশল।
এখন মেডিক্যাল স্টোর বা অনলাইনে কেনা ওষুধের সব তথ্য স্ক্যানের মাধ্যমে সঙ্গে সঙ্গে পেয়ে যাবেন।
বর্তমানে সরকার ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত সক্রিয় ফার্মাসিউটিক্যাল উপাদান বা (API)তে QR কোড লাগানো বাধ্যতামূলক করেছে।
এপিআইতে কিউআর কোড আসার ফলে ওষুধে ভুল ফরমুলা ব্যবহার করা হয়েছে কিনা তা জানা যাবে।
এ ছাড়াও ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত কাঁচামাল কোথা থেকে এসেছে বা ওষুধ কোথায় যাচ্ছে, তা QR কোড থেকেই জানা যাবে।
2019 সালে ড্রাগস টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি বোর্ড এর অনুমোদন দিয়েছিল।
এই ওষুধগুলি জ্বর, মাথাব্যথা, গর্ভাবস্থা এড়ানো, কাশি, ভিটামিনের অভাব ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।