কেবল এই কাজ করলেই আপনার ওষুধ আসল না নকল চিনতে পারবেন। জেনে নিন কী সেই কৌশল।

এখন মেডিক্যাল স্টোর বা অনলাইনে কেনা ওষুধের সব তথ্য স্ক্যানের মাধ্যমে সঙ্গে সঙ্গে পেয়ে যাবেন।

বর্তমানে সরকার ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত সক্রিয় ফার্মাসিউটিক্যাল উপাদান বা (API)তে QR কোড লাগানো বাধ্যতামূলক করেছে।

যার ফলে ড্রাগ প্রাইসিং অথরিটি 300 টি ওষুধে কিউআর কোড লাগানোর প্রস্তুতি নিয়েছে।

এপিআইতে কিউআর কোড আসার ফলে ওষুধে ভুল ফরমুলা ব্যবহার করা হয়েছে কিনা তা জানা যাবে।

এ ছাড়াও ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত কাঁচামাল কোথা থেকে এসেছে বা ওষুধ কোথায় যাচ্ছে, তা QR কোড থেকেই জানা যাবে।

2019 সালে ড্রাগস টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি বোর্ড এর অনুমোদন দিয়েছিল।

এনপিপিএ ডোলো, সারিডন, ফ্যাবিফ্লু, ইকোস্প্রিন, লিমসি, সুমো, ক্যালপোল, থাইরনর্ম, আনওয়ানটেড 72 -কে কিউআর কোডের অন্তর্ভুক্ত করতে চাইছে।

এই ওষুধগুলি জ্বর, মাথাব্যথা, গর্ভাবস্থা এড়ানো, কাশি, ভিটামিনের অভাব ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।