স্থানীয় বিশ্বাস, মা কখনই তাঁর সন্তানদের ফেরান না ভক্তরা মানত করলে তা পূরণ করেন মা শকুন্তলা

মা এখানে দেবী দক্ষিণা কালিকার নাগরিক রূপ বিশ্বাস করা হয়, লোকালয়ের রক্ষাকর্ত্রী তিনি

দেবী দক্ষিণা কালীকেই রক্ষাকালী হিসাবে পুজো করা হয় এখানে কোন্নগরকে রক্ষা করেন তিনি

শকুন্তলা কালী মন্দিরের পুজোর রীতি ও নিয়ম কিন্তু বেশ প্রাচীন কথিত আছে দেবী সূর্যের মুখ দেখেন না

অমাবস্যা তিথির সন্ধ্যের পর দেবী মূর্তি কাঁধে করে নিয়ে আসা হয় মন্দিরে মূল্যবান সোনা ও রুপোর গয়নায় সাজানো হয় মা রক্ষাকালীকে

গঙ্গায় ডুব দিয়ে জল নিয়ে এসে বেদীতে জল ঢালা চলে সারা রাত জুড়ে দণ্ডি কেটে চলে মানতপর্ব

এক সময়ে কয়েক হাজার হাজার ছাগ বলি হত বর্তমান সময়ে অবশ্য সে সংখ্যা কমেছে অনেকটাই

অনেক ভক্তের মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হওয়ায় মায়ের মাহাত্ম্য চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে